সম্প্রতি এই টাস্কফোর্স গঠন করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে আদেশ জারি করা হয়েছে।
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে সভাপতি করে ২০১৪ সালের ২০ আগস্ট এ সংক্রান্ত টাস্কফোর্স গঠিত হয়।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল নতুন ২২ সদস্যের টাস্কফোর্সের সভাপতি।
টাস্কফোর্সে সদস্য হিসেবে রয়েছেন- অর্থমন্ত্রী, শিল্পমন্ত্রী, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগের সচিব, সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব।
পুলিশের মহাপরিদর্শক, প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা মহাপরিদফতরের (ডিজিএফআই) মহাপরিচালক, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) মহাপরিচালক, জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদফতরের (এনএসআই) মহাপরিচালক, আনসার ও ভিডিপি’র মহাপরিচালক, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক, স্পেশাল ব্রাঞ্চের (এসবি) অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শক, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক, বাংলাদেশ ব্যাংকের হেড অব বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় টেলিযোগাযোগ মনিটরিং সেলের পরিচালক সদস্য রয়েছেন।
জননিরাপত্তা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (রাজনৈতিক ও আইসিটি) সদস্য-সচিবের দায়িত্ব পালন করবেন বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
আদেশে উল্লেখ করা হয়, এই টাস্কফোর্স দেশে জঙ্গিবাদের অর্থের উৎস অনুসন্ধান কার্যক্রম আরও জোরদারকরণ এবং এই কার্যক্রম অধিকতর সমন্বয়ের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। এছাড়াও জঙ্গিবাদের অর্থের উৎস বা যোগানদাতার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ প্রণয়ন করবে।
এছাড়া জঙ্গি তৎপরতারোধে নিবিড় গোয়েন্দা নজরদারি জোরদার করবে।
পাশাপাশি জঙ্গিবাদ ও সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির লক্ষ্যে পরিচালিত যেকোনো ধরনের অপতৎপরতা দমনে আইনগত কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অবহিতকরণ এবং সংশ্লিষ্ট তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, পর্যালোচনা ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ০১, ২০১৯
এমআইএইচ/জেডএস