রোববার (৬ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত সময়ে ডুবে যাওয়া নৌকা কিংবা নিখোঁজদের কাউকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। দুপুরের পর রংপুর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলও উদ্ধারে অংশ নিয়েছে।
এ ঘটনায় কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন, পুলিশ সুপার মহিবুল ইসলাম খান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
দুর্ঘটনাকবলিত খেয়া নৌকার মাঝি আকবর আলী বাংলানিউজকে জানান, তিস্তা নদীর পানি প্রবল স্রোতের মুখে পাউবোর টি-বাঁধের মাথায় ধাক্কা লেগে নৌকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলি। ফলে প্রবল স্রোতে খেয়া পারপারের জন্য যাত্রীবাহী নৌকাটি ডুবে যায়। পরে তিনি সাঁতরিয়ে তীরে উঠেন বলে জানান।
রাজারহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রাশেদুল হক প্রধান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বাংলানিউজকে জানান, কুড়িগ্রাম ফায়ার সার্ভিসের টিম নিখোঁজদের উদ্ধার অভিযানে নেমেছে। একইসঙ্গে রংপুর ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলও উদ্ধার কাজে অংশ নিয়েছে। তাছাড়া সেখানে নিরাপত্তার কথা ভেবে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
এর আগে তিস্তা নদীর পানি প্রবল স্রোতের মুখে দুপুর ১২টার দিকে উপজেলার বুড়িরহাট স্পারের কাছে ৩০ জন বহনকারী একটি খেয়া নৌকা ডুবে যায়। এসময় ২০জন সাঁতরিয়ে তীরে উঠলেও আটজন নিখোঁজ হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০২ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৯
এফইএস/এএটি