রোববার (৬ অক্টোবর) ভোরে কোস্টগার্ড অভিযান চালিয়ে এ মাংস জব্দ করে। আটক আ. ছোবাহানের বাড়ি উপজেলার চরদুযানী ইউনিয়নের চরদুয়ানী গ্রামে।
এ বিষয় কোস্টগার্ড পাথরঘাটা স্টেশনের কমান্ডার লে. বিশ্বজিৎ বাংলানিউজকে বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে শনিবার (৫ অক্টোবর) রাত সাড়ে ১১টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলা বলেশ্বর নদীতে অভিযান শুরু হয়। পরে ভোরের দিকে বিহঙ্গদ্বীপ সংলগ্ন এলাকা থেকে একটি নামবিহীন ইঞ্জিনচালিত একটি নৌকা দেখে ধাওয়া করি। কিছুক্ষণ পর বিহঙ্গ দ্বীপ সংলগ্ন এলাকা থেকে নৌকার মধ্যে প্রায় ২০ মণ হরিণের মাংস পাওয়া যায়। এ সময় হরিণের একটি মাথা পাওয়া যায়।
তিনি আরও বলেন, আটক আ. ছোবাহানের কথিত মতে ওই নৌকায় আরও ৪জন ছিল। কোস্টগার্ডের টের পেয়ে হানিফা, সরোয়ার হোসেন, আ. রাজ্জাক ও আ. ছত্তার নদীতে ঝাপিয়ে পড়ে পালিয়ে যায়। সুন্দরবনের দরজার খাল এলাকা থেকে অন্তত ১৫টি হরিণ জবাই করে নিয়ে আসে শিকারীরা।
এদিকে আটক আ.ছোবাহানসহ পালিয়ে যাওয়ার আরও ৪ জনের বিরুদ্ধে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইনে মামলা করে জেলহাজতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৬, ২০১৯
এসএইচ