মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) সকাল পৌনে ১১টার দিকে সম্রাটকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেন তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত ৯ অক্টোবর আদালতে সম্রাটের রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানির কথা ছিল। কিন্তু সে সময় তিনি অসুস্থ হয়ে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট হাসপাতালে ভর্তি থাকায় তাকে আদালতে হাজির করা হয়নি। পরবর্তীতে মঙ্গলবার নতুন করে ও শুনানির দিন ধার্য করা হয়।
গত ৭ অক্টোবর রমনা মডেল থানায় র্যাব-১-এর ডিএডি আব্দুল খালেক বাদী হয়ে সম্রাটের বিরুদ্ধে অস্ত্র ও মাদক আইনে পৃথক দুটি মামলা করেন। মাদল মামলাটিতে যুবলীগের সহ-সভাপতি এনামুল হক আরমানকেও আসামি করা হয়। পরবর্তীতে গতকাল সোমবার (১৪ অক্টোবর) ওই দুই মামলার তদন্তের ভার ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের হাতে ন্যস্ত করা হয়।
গত ৫ অক্টোবর গভীর রাতে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম থানার আলকরা ইউনিয়নের কুঞ্জশ্রীপুর গ্রামের মনির চৌধুরীর বাড়ি থেকে সম্রাট ও আরমানকে আটক করে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। পরদিন এ দুজনকে সঙ্গে নিয়ে রাজধানীতে তাদের নিজ নিজ বাড়িতেও অভিযান চালায় র্যাব। আটকের সময়ই মদ্যপ অবস্থায় থাকায় আরমানকে ছয়মাসের কারাদণ্ড দেন র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। অন্যদিকে কাকরাইলের কার্যালয়ে বন্যপ্রাণীর চামড়া সংরক্ষণের দায়ে সম্রাটকেও একই মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০৩৫ ঘণ্টা, ১৫ অক্টোবর, ২০১৯
পিএস/এইচজে