সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুর আড়াইটার দিকে শহরের বারান্দি মোল্লাপাড়ায় ভৈরব নদের পাড় থেকে মরদেহ উদ্ধার হয়। সোহাগ যশোর সদর উপজেলার হামিদপুর আল হেরা ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র এবং মোল্লাপাড়ায় এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে।
সোহাগের মা কোহিনুর বেগম বলেন, রোববার (২০ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে কয়েকজন বন্ধু সোহাগকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যায়। রাতে ছেলে আর বাড়ি ফেরেনি। দুপুরে নদীর পাড়ে শাক তুলতে গিয়ে এক নারী সোহাগের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখতে পান। এরপর আমরা বিষয়টি জানতে পেরে পুলিশকে খবর দেই।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে। মরদেহের গলাকাটা ও পেটে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত ককর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান বাংলানিউজকে বলেন, ঘটনাস্থলে ইয়াবা ট্যাবলেট পাওয়া গেছে। তবে কারা কী কারণে তাকে হত্যা করেছে তা উদঘাটনের জন্য তদন্ত চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ২১, ২০১৯
ইউজি/আরআইএস/