বুধবার (২৩ অক্টোবর) সকালে শহীদ এ. এইচ. এম. কামারুজ্জামান বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে এসব পাখি অবমুক্ত করা হয়। প্রাকৃতিক ভারসাম্য ও জীববৈচিত্র্য রক্ষার কথা ভেবেই এগুলোকে মুক্তি দেওয়া হয়।
মেয়র বলেন, বাংলাদেশ অনেক পাখি বিলুপ্তপ্রায়। প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষায় ও পাখিরা যাতে মুক্ত আকাশে উড়ে বেড়াতে পারে, সে জন্য পাখিগুলো অবমুক্ত করা হলো। এছাড়া চিড়িয়াখানার পাঁয়রার খাঁচা উন্মুক্ত রাখা হবে।
রাসিকের ভ্যাটেরিনারী সার্জন ডা. ফরহাদ উদ্দীন জানান, আবাসস্থল সংকট, খাদ্য সংকট, অবৈধ শিকার, পাচার, প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ বিভিন্ন কারণে অধিকাংশ বন্যপ্রাণী ও পাখী আজ বিলুপ্তির পথে। জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে। শহীদ কামারুজ্জামান বোটানিক্যাল গার্ডেন ও চিড়িয়াখানার নিশিবক বা ওয়াক পাখীর ব্রিডিং হয়েছে। তাই প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার কথা ভেবে আজ মেয়র বেশকিছু নিশিবক ও ভুবনচিল অবমুক্ত করেন। পর্যায়ক্রমে দুই শতাধিক বক অবমুক্ত করা হবে।
রাসিকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সমর কুমার পাল, চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান, রাসিকের পরিবেশ উন্নয়ন বিষয়ক কর্মকর্তা সৈয়দ মাহমুদ-উল ইসলামসহ অন্য কর্মকর্তারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১১৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৯
এসএস/এইচজে