বুধবার (২২ অক্টোবর) খুলনার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আমলি আদালতে মামলা দায়েরের পর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ড. মো. আতিকুস সামাদ এ আদেশ দেন। অভিযুক্ত বাকিরা হলেন- বনপ্রহরী জেডএম মঞ্জুরুল করিম (মঞ্জু) নৌকার মাঝি মো. একরামুল হক, লালন খলিফা, ফারুক হোসেন ও মিজানুর রহমান।
মৎস্যজীবী সমিতির সভাপতি কাউছারের নগরীর টুটপাড়া মওলার বাড়ির মোড়ের বাসার ভাড়াটিয়া বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাস বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। বাদীর গ্রামের বাড়ি খুলনার পাইকগাছা উপজেলার কাটিপাড়া এলাকায়।
মামলার বিবরণে বলা হয়েছে, বিকাশ চন্দ্র বিশ্বাস প্রতি বছর ব্যবসায়িক সুবাদে সুন্দরবন পূর্ব বন বিভাগ থেকে জেলে-বাওয়ালীদের পারমিটের মাধ্যমে দুবলার চরে সাগরে মাছ ধরতে পাঠান। পরে সুন্দরবন পশ্চিম বন বিভাগের কর্মচারীরা অর্থাৎ নীলকমল টহল ফাঁড়ির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা জেলেদের জিম্মি করে প্রতি নৌকায় চার হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করেন। নিরুপায় হয়ে ওই টাকা দিতে বাধ্য হন তারা। এভাবে জেলে-বাওয়ালীদের ভয়-ভীতি দেখিয়ে, গুলি করে, জিম্মি করে বাদী ও জেলেদের কাছ থেকে সাড়ে সাত লাখ টাকা আদায় করেছে আসামিপক্ষ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৯
এমআরএম/টিএ