বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) দুপুর ১টায় ভোলার অতিরিক্ত চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক শরীফ সানাউল্ল্যাহ এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
রিমান্ড মঞ্জুর হওয়া আসামিরা হলেন- উপজেলার কাচিয়া ইউনিয়নের নুর আলমের ছেলে শরীফ ও ইদ্রিসের ছেলে ইমন।
এরআগে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বোরহানউদ্দিন থানায় আসামিদের বিরুদ্ধে বোরহানউদ্দিন থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছিল।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা বোরহানউদ্দিন থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাইমিনুল বাংলানিউজকে জানান, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আদালতের কাছে ৫ দিনের রিমান্ড চাওয়া হলে আদালত তাদের তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ২০ অক্টোবর এ তিন আসামিসহ অজ্ঞাত সাতজনের বিরুদ্ধে একটি মামলা করা হয়।
গত ২১ অক্টোবর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়। এরআগে, তাদের গ্রেফতার দেখানো হয়েছিল। ফেসবুক পোস্ট নিয়ে যে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে তা উদঘাটনের চেষ্টা চলছে।
এছাড়াও বুধবার (২৩ অক্টোবর) রাতে পুলিশ অ্যাসল্ট মামলায় আটক দুই আসামিকে সাত দিনের রিমান্ড চাওয়া হলে আদালত তাদের ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এ মামলায় অজ্ঞাতনামা পাঁচ হাজার জনকে আসামি করে একটি মামলা করা হয়েছিল।
পুলিশ অ্যাসল্ট মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই জাফর বলেন, সেদিনের সহিংসতার ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭/১০ জনকে চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের গ্রেফতারের চেষ্টা করছে পুলিশ।
গত রোববার ফেইসবুকে পোস্ট দেওয়া এবং প্রতিবাদ সমাবেশে বাধা দেওয়ার ঘটনা নিয়ে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে চারজন নিহত ও ৩৮ জন আহত হয়। এ ঘটনায় বোরহানউদ্দিন থানায় পৃথক তিনটি মামলা করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৫৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৪, ২০১৯
এনটি