এ পুরস্কারের জন্য আবেদনপত্র জমা দেওয়া যাবে আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত।
হোলি আর্টিজান বেকারিতে ২০১৬ সালের ১ জুলাই ভয়ানক হামলায় নিহত হন ফারাজ।
সঙ্গী বা সহকর্মীর প্রতি সহমর্মিতার দৃষ্টান্ত স্থাপন এবং বাংলাদেশের যুব সমাজে সাহসিকতার স্বীকৃতি দেওয়াই এ পুরস্কারের মূল লক্ষ্য। বিজয়ীদের স্বীকৃতি সনদ এবং একটি স্মারক দেওয়ার পাশাপাশি দেওয়া হবে ১০ হাজার মার্কিন ডলার।
বাংলাদেশের সেই সাহসী সন্তান এ পুরস্কার অর্জন করতে পারবেন যিনি অসাধারণ ব্যক্তিগত সাহসিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপনে পারদর্শী, অন্যদের সাহায্য করতে উদ্যোগী, সর্বোচ্চ নৈতিক মূল্যবোধের প্রতীক এবং বাংলাদেশের অনূর্ধ্ব ৩৫ বছরের কোনো পুরুষ কিংবা নারী।
মো. মিরাজ সরদারকে প্রথমবারের মতো 'ফারাজ হোসেন সাহসিকতা পুরস্কার ২০১৬' দেওয়া করা হয়। মাদারীপুরের কলেজ শিক্ষকের ওপর হামলাকারী একজনকে হাতেনাতে ধরে ফেলেন মিরাজ। এছাড়াও ২০১৭ সালে ছিনতাইকারীকে ধরতে গিয়ে ছুরিকাঘাতে নিহত খন্দকার আবু তালহাকে ওই বছরের জন্য 'ফারাজ হোসেন সাহসিকতা পুরস্কার' দেওয়া হয়েছিল।
সাধারণের কাছে এ পুরস্কারের যোগ্য তরুণ-তরুণী খুঁজতে সহযোগিতা চেয়েছে সংস্থাটি। কারও কাছে এমন কোনো তরুণ কিংবা তরুণীর সন্ধান জানা থাকলে তা [email protected] অথবা +৮৮০১৭০৪১৬৬৭৭০ এবং +৮৮০১৩১৩৪৯৪৩০৯ নম্বরে (সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা) যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।
বিশিষ্ট ব্যক্তিদের সমন্বয়ে গঠিত বিচারকমণ্ডলী সব প্রস্তাবিতদের মধ্য থেকে একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করবেন। আর তিনিই পাবেন ২০১৯ সালের ফারাজ হোসেন সাহসিকতা পুরস্কার।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
আরবি/