শনিবার (১৬ নভেম্বর) দুপুরে গুরুতর অবস্থায় সিফাতকে ফরিদপুরে নেওয়ার সে মারা যায়। সিফাত ওই এলাকার মনোয়ার মিয়ার ছেলে।
মৃত সিফাতের বাবা মোনোয়ার মিয়া বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার রাতে সিফাতের বন্ধু মাহির সঙ্গে মারামারি হয় একই এলাকার সুমন ও লিওন নামে দুই যুবকের সঙ্গে। শনিবার সকালে মাহি ও সিফাত শহরের কালিকাপুর মোড়ে বসে মোবাইলে গেম খেলছিল। তখন সুমন ও লিয়নসহ আরও দুইজন যুবক এসে মাহিকে মারধর শুরু করে। সিফাত তাদের বাধা দিতে গেলে তারা সিফাতকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়। পরে সেখান থেকে সিফাত ও মাহিকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে সিফাতের অবস্থা অবনতি হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এরপর ফরিদপুরে নেওয়ার পথে সিফাত মারা যায়।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মঈন উদ্দীন বাংলানিউজকে জানান, সিফাত হত্যার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৯
এনটি