মাওয়া প্রান্তের এই দুই পিলারের উপর স্থায়ীভাবে স্প্যানটি বসলে দৃশ্যমান হবে সেতুর ৩ হাজার ৩০০ মিটার। ২১তম স্প্যান বসানোর নয় দিনের মাথায় বসতে যাচ্ছে ২২তম স্প্যানটি।
বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল পৌনে ৯টায় মুন্সীগঞ্জের মাওয়া কুমারভোগ কন্সট্রাকশন ইয়ার্ড থেকে ধূসর রঙয়ের ১৫০ মিটার দৈর্ঘ্য ও তিন হাজার ১৪০ টন স্প্যানটিকে বহন করে রওয়ানা করে ৩ হাজার ৬০০ টন ধারণ ক্ষমতার ‘তিয়ান-ই’ ভাসমান ক্রেন। সকাল সোয়া ৯টায় নির্ধারিত পিলারের সামনে এসে পৌঁছায় ক্রেনটি।
পদ্মাসেতুর প্রকৌশল সূত্র জানায়, বর্তমানে স্প্যান বহনকারী ক্রেনটি পজিশনিং করে নোঙর করার প্রস্তুতি চলছে। নির্ধারিত দুই পিলারের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান নিয়ে ইঞ্চি ইঞ্চি মেপে তোলা হবে পিলারের উচ্চতায়। রাখা হবে দুই পিলারের বেয়ারিং এর উপর। এরপর পাশের স্প্যানের একটি অংশের সঙ্গে ঝালাই করা হবে।
৬ দশমিক ১৫ দৈর্ঘ্যের দ্বিতল সেতুটি কংক্রিট ও স্টীল দিয়ে নির্মাণ করা হচ্ছে। চীনের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চায়না রেলওয়ে মেজর ব্রিজ ইঞ্জিনিয়ারিং গ্রুপ কোম্পানি লিমিটেড মূল সেতু নির্মাণের কাজ করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০১০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০১৯
এনটি