রবিবার ( ২৩ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়।
কক্সবাজারের স্থানীয় নাগরিকদের সংগঠন কক্সবাজার সিএসওএনজিও ফোরাম রোহিঙ্গা মানবিক কার্যক্রমে ‘জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যান’ (জেআরপি)-২০২০ নিয়ে মতামত তুলে ধরতে এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে।
সংবাদ সম্মেলনে সিসিএনএফের প্রতিনিধিরা বলেন, রোহিঙ্গাদের নিয়ে কক্সবাজারে অনেক বেসরকারি সংস্থা কাজ করছে। তবে এসব সংস্থা তাদের নিজস্ব অফিস পরিচালনার জন্য বেশি অর্থ ব্যয় করছে। সে তুলনায় রোহিঙ্গারা কম সহায়তা পাচ্ছেন। এ কারণে রোহিঙ্গাদের জন্য বেশি অর্থ ব্যয় করা প্রয়োজন।
সিসিএনএফের প্রতিনিধিরা জানান, রোহিঙ্গাদের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিস যেমন চাল, ডাল, লবণ, শুঁটকি মাছ, ওষুধ অভ্যন্তরীণ বা স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে। তবে কোনো কোনো সংস্থা এসব পণ্য বিদেশ থেকে আমদানি করার চেষ্টা করছে। এসব জিনিস বিদেশ থেকে আনার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ঢাকায় অফিস রয়েছে এমন প্রায় সব সংস্থার সাব অফিস কক্সবাজারে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ঢাকা-কক্সবাজারে বিমান দূরত্ব বেশি নয়। এ ধরনের অফিসগুলোর প্রয়োজনীয়তা আছে কি-না বিবেচনার অনুরোধ জানান তারা। এছাড়া, কর্মীদের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে জাতিসংঘ সংস্থা ও আন্তর্জাতিক এনজিওগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের আহ্বান জানান তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৩, ২০২০
টিআর/এফএম