রাজধানী ঢাকা থেকে বাসে ফেরার সময় তিনি ইতালি থেকে আসা এক প্রবাসীর সহযাত্রী ছিলেন। রাজশাহীতে বাড়ি ফিরেই তার শরীরে জ্বর আসে।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌস বলেন, ওই নার্সকে রাজশাহী সংক্রামক ব্যাধি হাসপাতালের আইসোলেশন ইউনিটে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু পরে তিনি নিজের ইচ্ছায় বাড়িতে ‘কোয়ারেন্টিনে’ চলে যান।
হাসপাতালের উপ-পরিচালক আরও বলেন, এই রোগীর শরীরে হামের মতো দানা দানা কিছু দেখা গেছে। করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর শরীরে এ রকম হয় না। তারপরও সতর্কতার জন্য তাকে আইসোলেশনে পাঠানো হয়।
ডা. সাইফুল ফেরদৌস আরও বলেন, তাকে রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইসিডিআর) হটলাইন নম্বর দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও আইইডিসিআরে ফোন করে বলে দেওয়া হয়েছে। তারাই এই রোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করবে। আর রাজশাহীতে পরীক্ষার জন্য শিগগিরই কিট আনার প্রক্রিয়া চলছে। কিট চলে এলে রাজশাহীতেই পরীক্ষা করা যাবে বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ২৩৫৭ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০২০
এসএস/এমকেআর