শনিবার (১৮ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৬টার দিকে তার মৃত্যু হয়। ওই যুবকের বাড়ি নাটোরের নলডাঙ্গা উপজেলায়।
মৃত যুবকের বাবা জানান, তার ছেলে কয়েকদিন আগে হামে আক্রান্ত হয়েছিলেন। এরপর তাকে গ্রামের চিকিৎসক অ্যান্টিবায়োটিক ইনজেকশন দেন। কিন্তু তারপর তার শরীর কুঁকড়ে গিয়ে আরও অসুস্থ হয়ে পড়েন। এরপর তাকে নাটোর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) সন্ধ্যায় তাকে রাজশাহী আনা হয়। রামেক হাসপাতালের জরুরিবিভাগে নিলে সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে করোনা রোগীদের আইসোলেশন কেন্দ্র আইডি হাসপাতালে পাঠিয়ে দেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শনিবার ভোরে তার মৃত্যু হয়।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক (ডিডি) সাইফুল ফেরদৌস বাংলানিউজকে বলেন, ওই যুবক হামে আক্রান্ত হয়েছিলেন বলে তার পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন। তবে চিকিৎসার খুব বেশি সময় পাওয়া যায়নি বলে বিষয়টি সম্পর্কে তারা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নন।
রামেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক (ডিডি) সাইফুল ফেরদৌস বলেন, ওই যুবক করোনায় আক্রান্ত ছিলেন এমনটিও তারা মনে করছেন না। তবে করোনার পরীক্ষার জন্য মরদেহ থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। এখন পরীক্ষার পর বিষয়টি নিশ্চিতভাবে বলা যাবে।
বাংলাদেশ সময়: ১১১৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৮, ২০২০
এসএস/এএটি