শনিবার (৩০ মে) বিআরটিএর ব্যয় বিশ্লেষণ কমিটির বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়েছে।
বৈঠকে বিআরটিএর কর্মকর্তা ছাড়াও মালিক ও শ্রমিকদের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
ব্রিফিংয়ে বিআরটিএ চেয়ারম্যান ইউসুফ আলী মোল্লা জানান, ৫০ সিটের বাসে ২০ জন করে যাত্রী পরিবহন করা হবে। ফলে বাস পরিচালনার খরচ মেটাতে যাত্রীদের প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হবে। করোনার জন্য স্বাস্থ্যবিধি মানতেই এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সড়ক পরিবহন মালিক শ্রমিক সমিতির সহ-সভাপতি আবুল কালাম বলেন, করোনার পরে এই ভাড়া কার্যকর থাকবে না। যাত্রীরা মাস্ক নিয়ে না আসলে বাস মালিক কর্তৃপক্ষ তা সরবরাহ করবে। ড্রাইভারদের পিপিই দেওয়া হবে।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, রোববার (৩১ মে) থেকে বিদ্যমান ভাড়ায় আপাতত লঞ্চ চলাচল শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)। তবে ভাড়া বাড়বে কিনা- সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে একটি কারিগরি কমিটি গঠন করা হবে।
করোনা ভাইরাস সংকটের কারণে গত ২৬ মার্চ থেকে গণপরিবহন চলাচলের ওপর বিধি-নিষেধ আরোপ করে সরকার। বৃহস্পতিবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এক আদেশে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত আকারে গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দেয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০২০
জিসিজি/এইচএডি