শনিবার (৬ জুন) সকালে বাংলানিউজকে এসব তথ্য জানান জেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির প্রতিনিধি ডা. জাহিদুল ইসলাম।
তিনি আরও বলেন, আমরা সারাদেশে পেশেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমে যুক্ত হবো।
‘তিন ধরনের এলাকার মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করা হবে। রেড জোনের বাসিন্দারা কোনোভাবেই এলাকার বাইরে যেতে পারবেন না। এ জোনে প্রবেশ ও বের হবার ক্ষেত্রে থাকবে সর্বোচ্চ কঠোরতা। এরপর ইয়েলো জোন হবে, যেখানে অপেক্ষাকৃত আক্রান্ত কম। এখানে বাসিন্দারা সতর্কতা অবলম্বন করবেন। আর আক্রান্ত হয়নি এমন এলাকাকে গ্রিন জোন ঘোষণা করা হবে। এখানে কোনো ধরনের নিষেধাজ্ঞা থাকবে না। রেড জোনে রোগো কমে যেতে থাকলে, শুরুতে তা ইয়েলো ও পরে রোগীমুক্ত হলে গ্রিন জোনে পরিবর্তিত হতে পারে। অন্যদিকে আক্রান্তের অনুপাত হিসেবে কোনো গ্রিন জোনও ক্রমে ক্রমে রেড জোন হয়ে যেতে পারে। যেহেতু সময়ের সাথে সাথে আক্রান্ত বাড়া-কমার ব্যাপার আছে। এটি নিয়ে কাজ চলছে। ’
এ প্রসঙ্গে ডা. জাহিদ আরও বলেন, রেড জোনে সরকার সবকিছু সাপ্লাই দেবে এবং এখান থেকে যারা সুস্থ ও বাইরে যাওয়া বেশি জরুরি তাদের আগেই বের করে নেওয়া হবে। এ ধরনের অঞ্চলে কীভাবে স্যাম্পল নেওয়া হবে, কীভাবে মানুষ খাদ্য পাবে, কীভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা নেওয়া হবে, কীভাবে এ অঞ্চলের মানুষ টাকা উত্তোলন করবে, এসব নিয়ে পরিকল্পনা চলছে।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৬ ঘণ্টা, জুন ০৬, ২০২০
এমআরপি/এইচজে