ঢাকা: দেশের শীর্ষ ইসলামী নেতৃবৃন্দ এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেছেন, দ্রুত সংলাপের আয়োজন সময়ের দাবি। দীর্ঘদিন যাবত দেশে যেভাবে হানাহানি, রাহাজানি, হরতাল, টানা অবরোধ ও দমনপীড়ন চলছে তা কোন সভ্য সমাজে আর চলতে দেয়া যায় না।
বুধবার(১১ ফেব্রুয়ারি’২০১৫) সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন।
বিবৃতিতে তারা বলেন, আমরা সরকারকে অনুরোধ করব, পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হওয়ার আগেই সংলাপের মাধ্যমে জাতিকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার সুযোগ করে দিন। সরকারকে মনে রাখতে হবে কঠোর নীতির মাধ্যমে দমন-পীড়নের ফল কোনদিন ভাল হয়নি। আমরা বিরোধী পক্ষকেও অনুরোধ করব সরকার যদি জুলুম নির্যাতন বন্ধ করে সংলাপ ও সমঝোতার আহ্বান জানায়,তাতে সাড়া দিয়ে দেশের শান্তি শৃংখলা ফিরিয়ে আনতে সকলের সহযোগিতা একান্ত জরুরি।
বিবৃতিতে সই করেন- জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সভাপতি শাইখ আবদুল মোমিন, শীর্ষ আলেমেদ্বীন রাবেতা আলম আল-ইসলামীর স্থায়ী সদস্য ও সম্মিলিত উলামা মাশায়েখ পরিষদের সভাপিত মাওলানা মুহিউদ্দীন খান, মাওঃ মোহাম্মাদ ইসহাক, মাওলানা আব্দুল লতিফ নেজামী, অধ্যক্ষ মাওলানা যাইনুল আবেদীন, মাওলানা জাফরুল্লাহ খান, মাওলানা মহিউদ্দীন রব্বানী, ড. মাওলানা খলিলুর রহমান মাদানী,মুসলিম লীগের মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের আমির শাহতলীর পীর মাওঃ আবুল বাসার, ফরায়েজী আন্দোলনের আমীর মাওলানা আব্দুল্লাহ মোঃ হাসান, তাহরীকে খতমে নবুয্যাতের আমীর মুফতি ড. সৈয়দ এনায়েতুল্লাহ আব্বাসী, ইসলামী কানুন বাস্তবায়ন পরিষদের আমীর মাওলানা আবু তাহের জিহাদী, হক্কানী পীর মাশায়েখ পরিষদের মহাসচিব মাওঃ শাহ আরিফ বিল্লাহ সিদ্দীকি, মীরের সরাইর পীর সাহেব মাওঃ আঃ মোমেন নাছেরী, টেকের হাটের পীর সাহেব মাওঃ কামরুল ইসলাম সাঈদ আনসারী,খেলাফত যুব আন্দোলনের আমীর মুফতি ফখরুল ইসলাম, মুফতি মাওলনা আবদুর রহমান চৌধুরী
মাওঃ আজিজুল হক ইসলামাবাদী,ফুরফুরা খলিফা আল্লামা নেছার রুহানী পীর সাহেব, পীর মাওলানা শরীফ হোসাইন,শাহ এমদাদুল্লাহ পীর সাহেব, খাজা শাহ ওয়ালিউল্লাহ পীর সাহেব গাছতলা, হক্কানী ত্বরীকত মিশনের আমির আধ্যাত্মিক গুরু শাইখ নুরুল হুদা ফয়েজী, জেনারেল সেক্রেটারি আল্লামা মুস্তাক ফয়েজী, ইসলামী ঐক্য মঞ্চ সভপতি মাওলানা ইদ্রিস হোসাইন, সেক্রেটারী আবদুস সাত্তার,জমিয়াতে উলামা দেওবন্দ পরিষদের সভাপতি হযরত মাওলানা মুহাদ্দেস আবদুল্লাহ কাসেমী ও সেক্রেটারি হযরত মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক কাসেমী, খাদেমুল ইসলাম জামাত আমির মাওলানা মুহিবুল্লাহ, সেক্রেটারি মাওঃ সারওয়ার হোসাইন, জাতীয় খতীব পরিষদের আমীর মুফতি মাওলানা মাউদুর রহমান, হুফ্ফাজ পরিষদ সভাপিত হাফেজ লেয়াকত হোসাইন ও সেক্রেটারি মুফতি মাহবুবুর রহমান, ইসলামী অন লাইন এ্যাক্টিভিটস সভাপতি শায়খুল হাদীস মাওলানা আবদুস সামাদ ও মহাসচিব মুফতি আবু আনাস, সম্মিলিত ইসলামিক জোটের আমির মাওলানা আবদুল বাকি, সেক্রেটারি জেনারেল মাওঃ মনিরুজ্জামান, জাতীয় ইমাম সোসাইটির মহাসচিব মুফতি জোবায়ের আহমদ কাসেমী, জাতীয় ইমাম উলামা পরিষদের সভাপতি শায়খুল হাদীস মাওলানা ফজলুর রহমান ও মহাসচিব মাওলানা এবি.এম শফিলুল্লাহ, মাদরাসা মসজিদ ও খানকা ঐক্যপরিষদ সভাপতি মাওলানা রফিকুর রহমান ও সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা গোলাম কিবরিয়া, ইসলামী সমাজ সভাপতি মুফতি মাহমুদুল হাসান ও সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি জাকারিয়া ইসলাহী,মুফতি মাওঃ নাসির উদ্দীন খান, মুফতি মাসউদুর রহমান,মুরতাদ প্রতিরোধ কমিটির আমির মাওঃ আব্দুল কুদ্দুস আল কাসেমী, মহাসচিব শাইখ আব্দুল কাউয়ূম, জাতীয় তাফসীর পরিষদ সভাপতি মাওঃ আব্দুল আখির ও মহাসচিব মাওঃ আবু দাউদ যাকারিয়া
ইসলাহুল মুসলিলিমিন সভাপতি মুফতি আবুল বাশার,জাতীয় মুফাসসিরিন পরিষদ সভাপতি মাওলানা বেলাল হোসাইন ও সেক্রেটারী মাওলানা নুরুল আমীন, ইসলাহুল উম্মাহ সভাপতি আবু হানিফ নেসারী, মহাসচিব মাওলানা দ্বীন মুহাম্মাদ, ইসলামের জনতা সভাপতি মুফতি আবদুল কুদ্দুস, মহাসচিব হাফেজ আবুল কাসেম, ইসলামী সংগ্রাম পরিষদ সভাপতি শাইখ যাইনুল আবেদীন ও সেক্রেটারি মাওলানা আবদুর রহমান, ইমাম কল্যাণ সমিতি সভাপতি পীর সাহেব মাওলানা কুতুবুল ইসলাম মাজহারী, সেক্রেটারি জেনারেল মুফতি আবু সালেহ, ইমাম মুয়াজ্জিন পরিষদ সভাপতি মাওলানা সালেহ সিদ্দিকী ও সেক্রেটারি মুফতি মাহমুদুল হাসান, মাদ্রাসা কল্যাণ পরিষদের সভাপতি- মাওঃ মহিউদ্দীন মাসুম, সেক্রেটারি মাওলানা এখলাছ উদ্দীন, তালিমুল কুরআন সোসাইটি মুফতি আবদুল হালিম, মহাসচিব মাওলানা সিজরাজুল ইসলাম, আল কুরআন ফাউন্ডেশন সভাপতি মুফতি জামাল উদ্দীন ও সেক্রেটারি মুফতি ইসহাক,জাতীয় ফতোয়া বোর্ডের সভাপতি- মুফতি মাওঃ ইহইয়ার রহমান, সেক্রেটারি জেনারেল শাইখ আবদুল মোমেন, মুফতি মাওঃ নাসির উদ্দীন খান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৫