ঢাকা: রাজধানীর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ১৫ আগস্ট রাত ১২টা ১মিনিটে কেককেটে খালেদা জিয়ার ৬৬তম জন্মদিন উদযাপন করা হয়।
দলের মহাসচিব খন্দকার দেলোয়ার হোসেন ৬৬ পাউন্ডের কেক কেটে খালেদা জিয়ার জন্মদিনের উদযাপন অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।
কেক কাটার পর তিনি সাংবাদিকদের কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে বলেন, ‘জন্ম মৃত্যু তো মানুষের হাতে নয়। একই দিনে কারো জন্ম কারো মৃত্যু হতে পারে। সুতরাং এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা সমালোচনার প্রয়োজন আছে বলে মনে করি না। এ বিষযটি আলোচনার বাইরে রাখাই ভাল। ’
নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কেক কাটা শেষে খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে দলের মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন গুলশান অফিসে যান। সেখানে তিনি ফুলের তোড়া দিয়ে খালেদা জিয়াকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানান। এ সময় দলের ভাইসচেয়ার ম্যান আব্দুল আর নোমান, ঢাকা সিটি মেয়র সাদেক হোসেন খোকা, সেলিমা রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, সালাউদ্দিন আহমেদ, রুহুল কবির রিজভী, সাংগঠনিক সম্পদাক ফজুলুল হক মিলন, এম ইলিয়াস আলী, বিএনপির শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক খায়রুল কবির খোকন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি হাবিব-উন-নবী-খান সোহেল, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক শিরিন সুলতান, ছাত্রদল সভাপতি সুলতানাসহ বিএনপির ভিবিন্ন স্তরের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
পরে নয়াপল্টনে কেক কাটার পর নেতাকর্মীরা গুলশানে দলীয় চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করতে যান। নেতৃবৃন্দ ফুলের তোড়া দিয়ে বেগম জিয়াকে শুভেচ্ছা জানান।
১২টা ৩০ মিনিটে গুলশান কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল ও বিএনপির ঢাকা মহানগর শাখার পক্ষ থেকে চারটি কেক আনা হয়। গুলশান কার্যালয়ে খালেদা জিয়া নিজেই কেক কেটে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন।
বাংলাদেশ সময়: ০০৩৫ ঘণ্টা, আগস্ট ১৫, ২০১০।