শনিবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। নিহত মকলেছুর রহমান উপজেলার ইউসুফপুর ইউনিয়নের বাদুড়িয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামের মৃত আজিজুল হকের ছেলে।
এর আগে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে একটি মাদ্রাসার সভাপতি হওয়াকে কেন্দ্র করে ইউসুফপুর ইউনিয়ন পরিষদে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি ইউপি চেয়ারম্যান শফিউল আলম রতনের সঙ্গে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক দুলাল সরকারের মধ্যে দুপক্ষের সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষের উভয় পক্ষের চারজন আহত হয়।
আহতরা হলেন- শফিঊল আলম রতন ও তার সহযোগী ২নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ সভাপতি মোশাররফ হোসেন এবং অপর পক্ষ দুলাল সরকার ও তার সহযোগী আওয়ামী লীগ নেতা মকলেছুর রহমান। তাৎক্ষণিক আহতদের উদ্ধার করে রামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে তিনজনের অবস্থার উন্নতি হলেও অবনতি হতে থাকে আওয়ামী লীগ নেতা মকলেছুর রহমানের। অবশেষে শনিবার দুপুর তার মৃত্যু হয়।
রাজপাড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাফিজুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, রামেক হাসপাতালে এসে মারা যাওয়ায় এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হবে। এছাড়া সংশ্লিষ্ট থানায় নিহতের পরিবার এজাহার দিলে সেখানে হত্যা মামলা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২০, ২০১৮
এসএস/ওএইচ/