প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে আপিল বিভাগের তিন বিচারপতির বেঞ্চ সোমবার (১ অক্টোবর) এ আদেশ দেন।
আদালতে আমির খসরুর পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।
পরে খুরশীদ আলম খান জানান, হাইকোর্টের খারিজাদেশের বিরুদ্ধে তিনি আপিল বিভাগে আবেদন করেছেন। কিন্তু আজ বলেছেন হাইকোর্টের আদেশের সার্টিফায়েড অনুলিপি পাননি। তখন আদালত আবেদনটি কার্যতালিকা থেকে বাদ দিয়ে লিভ টু আপিল (সিপি) করতে বলেছেন।
এক প্রশ্নের জবাবে খুরশীদ আলম খান বলেন, আমির খসরুর মাহমুদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে। এখনো হাইকোর্টের আদেশের ওপর স্থগিতাদেশ নেই। তাই ওনাকে দুদকে যেতে হবে বলে মনে করি।
গত ১৬ আগস্ট দুদকের পরিচালক কাজী শফিকুল আলম স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে আমির খসরুকে ২৮ আগস্ট সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে হাজির হতে বলা হয়।
ওই চিঠিতে সাবেক মন্ত্রী ও চট্টগ্রাম চেম্বার্স অব কমার্সের সাবেক সভাপতি আমির খসরুর বিরুদ্ধে বেনামে পাঁচতারকা হোটেল ব্যবসা, ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা অবৈধ লেনদেনসহ বিভিন্ন দেশে অর্থপাচার এবং নিজ স্ত্রী ও পরিবারের অন্য সদস্যের নামে শেয়ার কেনাসহ জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের কথা বলা হয়।
এর বিরুদ্ধে রিটের পর হাইকোর্ট বিভাগ ১৬ সেপ্টেম্বর আমির খসরুর রিট খারিজ করে আদেশ দেন। ওই আদেশ স্থগিত চেয়ে আপিল বিভাগে আবেদন করেন আমির খসরু।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ০১, ২০১৮
ইএস/এএ