পার্টির একাধিক জ্যেষ্ঠ নেতার সঙ্গে আলাপ করে এ তথ্য জানা যায়।
তারা বলেছেন, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩শ আসনে প্রার্থী দেওয়ার জন্য সারাদেশের নেতাকর্মীদের মনোনয়নপত্র কিনতে বলা হয় পার্টির পক্ষ থেকে।
ওইদিন দুপুর ৩টায় সংবাদ সম্মেলন করে প্রার্থী ঘোষণার কথা থাকলেও সেখানে উপস্থিত হননি জাপা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ। মহাজোটের সঙ্গে নির্বাচন করতে গিয়ে ৫০টির কম আসনের জন্য দফারফা হয়েছে বলেই সূত্রের খবর।
চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা ঘোষণার আগে জাপা কার্যালয়ে উপস্থিত মনোনয়নপ্রত্যাশীরা ৩শ আসনে প্রার্থী দেওয়ার দাবিতে স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ করেন।
এ কারণে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ না করেই সংবাদ সম্মেলন শেষ করেন পার্টির মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার। সোমবারের পর থেকেই জাপা কার্যালয়ে অবস্থান করছেন মনোনয়নপ্রত্যাশীরা। অনেকেই ছুটছেন চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের বাসভবনে।
বিক্ষুব্ধ নেতাদের রোষানল থেকে বাঁচতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান যে কোনো সময় সিঙ্গাপুর চলে যাচ্ছেন বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছে পার্টির দায়িত্বশীল সূত্র।
সকালে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে যান এরশাদ। তবে ঠিক কারণে গিয়েছিলেন সেটা স্পষ্ট নয়।
বাংলাদেশ সময়: ২০১২ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৭, ২০১৮
এসই/এএ