যেসব আসনে চিঠি দেওয়া হয়েছে এ আসনগুলোর মধ্যে ওয়ার্কার্স পার্টিকে দেওয়া হয়েছে পাঁচটি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলকে (জাসদ) তিনটি, বাংলাদেশ জাসদকে দু’টি, জাতীয় পার্টিকে (জাপা) একটি ও তরিকত ফেডারেশনকে দু’টি আসন। এ দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে কথা বলে এ সব তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
তবে আওয়ামী লীগ ও ১৪ দলের এ শরিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে এ সংখ্যা কম-বেশি হতে পারে। কারণ, ১৪ দলের শরিক দলগুলোর আরও কয়েকটি আসন ছাড়ের দাবি রয়েছে। আবার যেগুলো ছাড়া হয়েছে তার মধ্যে দুই একটিতে আওয়ামী লীগেরও প্রার্থী দেওয়া হয়েছে। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের আগে এ বিষয়গুলো চূড়ান্ত হবে।
১৪ দলকে আওয়ামী লীগের ছাড় দেওয়া এসব আসনে যারা প্রার্থী হয়েছেন তারা হলেন- ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন ঢাকা-৮ আসন, সাধারণ সম্পাদক ফজলে হোসেন বাদশা রাজশাহী-২, মোস্তফা লুৎফুল্লা সাতক্ষীরা-১, টিপু সুলতান বরিশাল-৩ ও ইয়াসিন আলী ঠাকুরগাঁও-৩।
জাসদের সভাপতি হাসানুল হক ইনু কুষ্টিয়া-২, সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার ফেনী-১ ও রেজাউল করিম তানসেন বগুড়া-৫ আসন।
১৪ দলের আরেক শরিক দল বাংলাদেশ জাসদের সভাপতি শরিফ নুরুল আম্বিয়া নড়াইল-১ এবং কার্যকরি সভাপতি মাঈনুদ্দিন খান বাদল চট্টগ্রাম-৮। তবে নড়াইল-১ আসনে আওয়ামী লীগের কবিরুল হকও (মুক্তি) মনোনয়ন পেয়েছেন।
তরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান সৈয়দ নজিবুল বাশার মাইজভাণ্ডারী চট্টগ্রাম-২ এবং আনোয়ার হোসেন খান লক্ষ্মীপুর-১। জাতীয় পার্টি (জাপা) সভাপতি আনোয়ার হোসেন মঞ্জু পিরোজপুর-২ থেকে।
বাংলাদেশ সময় ০২৪০ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৮
এসকে/এসআরএস