সূত্র জানায়, আবদুল আউয়াল মিন্টু ফেনী-১ ও ৩ আসনে নির্বাচন করার জন্য দলীয় মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন। আর মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বরিশাল-২, হাবীব-উন-নবী খান সোহেল ঢাকা-৮ আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা ছিল।
আবদুল আউয়াল মিন্টু নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার ব্যাপারে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির জানান, আব্দুল আউয়াল মিন্টু নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন না। কেন নিচ্ছেন না সেটা আমার জানা নেই।
আব্দুল আউয়াল মিন্টুর নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
জানতে চাইলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বাংলানিউজকে বলেন, আমি বরিশাল-৫ থেকে নির্বাচন করতে চেয়েছিলাম সেটা ঠিক আছে। তবে সেই আসনে মজিবুর রহমান সরোয়ার ও এবায়দুল হক চানকে দল মনোনয়ন দিয়েছে। আমাকে বরিশাল-২ আসনে দেওয়া হয়েছিল। সেখানে আরও দু’জনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। এটা কোনো বিষয় না। আমি নির্বাচন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি অন্য কারণে।
‘আমি মনে করি যে নির্বাচনে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান অংশগ্রহণ করতে পারছেন না। সেই নির্বাচনে আমার নির্বাচন করা ঠিক হবে না’।
হাবীব-উন-নবী খান সোহেল বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তিনি কেন নির্বাচন করছেন না তা জানা যায়নি।
তবে ফেনী-১ আসন খালেদা জিয়াসহ আরও দু’জন বিএনপির প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। আর ফেনী-৩ আসনে আব্দুল লতিফ জনি ও আব্দুল আউয়াল মিন্টুর ভাই আকবর হোসেন মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। ঢাকা-৮ আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন আসাদুজ্জামান রিপন।
এদিকে দেরিতে জমা দিতে যাওয়ার কারণে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস মনোনয়নপত্র জমা দিতে পারেননি বলে জানা যায়।
বাংলাদেশ সময়: ২০২১ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৮
এমএইচ/এএ