মঙ্গলবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে কোম্পানীগঞ্জের রামপুর ইউনিয়নের বামনী বাজারে এ ককটেল হামলা হয় বলে দাবি বিএনপিকর্মীদের।
বিএনপি নেতা স্বপন, নাইমুল ইসলাম কাঠার, মো. মিন্টু, আবদুল্লাহ ও মামুন নামে আহত ওই ৫ কর্মীকে নিকটস্থ বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে ভর্তি করা হয়েছে।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের একান্ত ব্যক্তিগত সহকারী মমিনুর রহমান সুজন ও স্থানীয় রামপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন বেলালের দাবি, মঙ্গলবার সকালে ব্যরিস্টার মওদুদ আহমদ রামপুর ইউনিয়নের নিহত সাবেক যুবদল নেতা আলমগীর হোসেন, সাবেক চেয়ারম্যান আলী আকবর, নোয়াখালী জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান মো. নোমানের বাবা আবুল কাশেম পেশকার, বিএনপি নেতা হাবিব উল্যাহ চৌধুরী, আবুল বাশার মেম্বারের কবর জিয়ারত করতে যান। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা এ সংবাদ জানার পর সংঘবদ্ধ হয়ে ককটেল হামলার ঘটনা ঘটান। এসময় বিএনপির ৫ নেতাকর্মী আহত হন এবং আতঙ্কিত হয়ে বামনীয়া বাজারের ব্যবসায়ীরা দোকানপাট বন্ধ করে দেন।
তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান বাদল জানান, রামপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা কোনো ককটেল হামলার ঘটনা ঘটায়নি।
কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, ককটেল হামলার মতো কোনো ঘটনা ঘটেছে কিনা আমাদের জানা নেই। তবে আমরা খোঁজ-খবর নিচ্ছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৯ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৪, ২০১৮
আরএ