হামলায় অন্তত চার নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে দাবি ফরিদুজ্জামানের। এ ঘটনার পরই ফরিদুজ্জামান তার লোহাগড়ার বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
সংবাদ সম্মেলন তিনি বলেন, লোহাগড়া উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুল হাসানের নেতৃত্বে কয়েক যুবক এসে আমাদের নির্বাচনী অফিসে হামলা চালায়। অতর্কিত হামলা চালিয়ে অফিসের চেয়ার, টেবিল, ফ্যানসহ অন্যান্য আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। বিকেলে এ কার্যালয়ে কর্মীসভা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তার আগেই এ হামলার ঘটনা ঘটানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আকরামুজ্জামান মিলু, নেওয়াজ আহমেদ ঠাকুর নজরুল, মোহাম্মদ হোসেন মহত, কাজী সুলতানুজ্জামান সেলিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম ফেরদৌস রহমান, সহ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুস সবুর, লোহাগড়া উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সালেহা বেগম, লোহাগড়া পৌর কাউন্সিলর মিলু শরীফ, লোহাগড়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল জমাদ্দার, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক টিপু সুলতান, লোহাগড়া ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান শাহিন বিপ্লব, লোহাগড়া পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান রিকাত, লোহাগড়া আদর্শ কলেজের সাবেক ভিপি শফিকুল ইসলাম সবুজ, লোহাগড়া উপজেলা যুবদলের সভাপতি মাহমুদুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক আহাদুজ্জামান, এনপিপির কেন্দ্রীয় নেতা শরীফ মুনীর হোসেন, বদরুল ইসলাম, বেলাল হোসেন প্রমুখ।
এদিকে ছাত্রলীগ নেতা রাশেদ তার বিরুদ্ধে আনা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ ব্যাপারে লোহাগড়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রবীর বিশ্বাস জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তবে এখনও কেউ লিখিত অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১১, ২০১৮
আরএ