নির্মাতা সত্যজিৎ রায়ের জন্ম

ফিচার ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম | আপডেট: ০৪:১৫, মে ২, ২০১৯
সত্যজিৎ রায়। ফাইল ফটো

সত্যজিৎ রায়। ফাইল ফটো

ঢাকা: ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভালো, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার আশীর্বাদ-অভিশাপ।

তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’।

০২ মে ২০১৯, বৃহস্পতিবার। ১৯ বৈশাখ, ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এই দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।

ঘটনা
১৬১৩- রাশিয়ায় মিশেল রুমানভের রাজত্বের সূচনা।
১৯৪১- ইরাক ও যুক্তরাজ্যের মধ্যে যুদ্ধের সূচনা।
১৯৪৫- দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে সোভিয়েতবাহিনী বার্লিন দখল করে।
১৯৪৫- ইতালিতে মোতায়েন প্রায় ১০ লাখ জার্মান সৈন্য আত্মসমর্পণ করেন।

জন্ম
১৯২১- বিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক ভারতীয় নির্মাতা সত্যজিৎ রায়।

চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে তিনি ছিলেন বহুমুখী। তার কাজের পরিমাণ বিপুল। তিনি ৩৭টি পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনীচিত্র, প্রামাণ্যচিত্র ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। তার নির্মিত প্রথম চলচ্চিত্র ‘পথের পাঁচালী (১৯৫৫) ১১টি আন্তর্জাতিক পুরস্কার অর্জন করে। এর মধ্যে অন্যতম ১৯৫৬ কান চলচ্চিত্র উৎসবে পাওয়া ‘শ্রেষ্ঠ মানব দলিল’ পুরস্কার। ‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’(১৯৫৬) ও ‘অপুর সংসার’(১৯৫৯)- এই তিনটি একত্রে অপু ত্রয়ী নামে পরিচিত এবং এই চলচ্চিত্র সত্যজিতের জীবনের শ্রেষ্ঠ কর্ম হিসেবে স্বীকৃত।

চলচ্চিত্র নির্মাণের বাইরে তিনি ছিলেন একাধারে কল্পকাহিনী লেখক, প্রকাশক, চিত্রকর, গ্রাফিক নকশাবিদ ও চলচ্চিত্র সমালোচক। বর্ণময় কর্মজীবনে তিনি বহু আন্তর্জাতিক পুরস্কারে ভূষিত হয়েছেন। যার মধ্যে বিখ্যাত ১৯৯২ সালে পাওয়া একাডেমি সম্মানসূচক পুরস্কার (অস্কার)। এছাড়াও ৩২টি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।

১৯৯৭- ব্রিটিশ ক্রিকেটার ডেনিস কম্পটন।
১৯২৮- প্রখ্যাত বাংলাদেশি সাংবাদিক, সাহিত্যিক ও রাজনীতিবিদ ফয়েজ আহমেদ।
১৯২৯- ফ্রান্সের সাবেক প্রধানমন্ত্রী এদুয়ার বালাদুর।
১৯৩৫- ইরাকের তৃতীয় ও শেষ বাদশাহ দ্বিতীয় ফয়সাল।
১৯৭৫- বিখ্যাত ব্রিটিশ ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যাম।

মৃত্যু
১৫১৯- ইতালির রেনেসাঁসের কালজয়ী চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চি।

তিনি ছিলেন একাধারে ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, সমরযন্ত্রশিল্পী এবং বিংশ শতাব্দীর বহু বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের নেপথ্য জনক। লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চির জন্ম ফ্লোরেন্সের ভিঞ্চি নগরের এক গ্রামে, ১৪৫২ সালের ১৫ এপ্রিল। তার বিখ্যাত শিল্পকর্মগুলোর মধ্যে মোনালিসা, দ্য লাস্ট সাপার অন্যতম। তার শৈল্পিক মেধার বিকাশ ঘটে খুব অল্প বয়সেই। ১৪৭২ সালে তিনি চিত্রশিল্পীদের গিল্ডে ভর্তি হন এবং এই সময় থেকেই তার চিত্রকর জীবনের সূচনা হয়। রাজকীয় ব্যক্তিদের ভাস্কর্য নির্মাণের পাশাপাশি বেসামরিক এবং সামরিক প্রকৌশলী হিসেবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমবর্ধমান জ্ঞানের প্রয়োগ, অঙ্গব্যবচ্ছেদবিদ্যা, জীববিদ্যা, গণিত ও পদার্থবিদ্যার মতো বিচিত্র সব বিষয়ের ক্ষেত্রে তিনি গভীর অনুসন্ধিৎসা প্রদর্শন করেন এবং মৌলিক উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় দেন। অনেক ঐতিহাসিক ও পণ্ডিত লিওনার্দোকে ‘ইউনিভার্সাল প্রতিভা’ বা ‘রেনেসাঁ মানব’ আখ্যা দিয়েছেন।

১৯৭৭- বাঙালি কবি মাহমুদা খাতুন সিদ্দিকা।
১৯৮০- বিখ্যাত অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ক্ল্যারি গ্রিমেট।

বাংলাদেশ সময়: ০০১০ ঘণ্টা, মে ০২, ২০১৯
টিএ/


ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক : তৌহিদুল ইসলাম মিন্টু

ফোন: +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২১৮১, +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২১৮২ আই.পি. ফোন: +৮৮০ ৯৬১ ২১২ ৩১৩১ নিউজ রুম মোবাইল: +৮৮০ ১৭২ ৯০৭ ৬৯৯৬, +৮৮০ ১৭২ ৯০৭ ৬৯৯৯ ফ্যাক্স: +৮৮০ ২ ৮৪৩ ২৩৪৬
ইমেইল: [email protected] সম্পাদক ইমেইল: [email protected]
Marketing Department: +880 961 212 3131 Extension: 3039 E-mail: [email protected]

কপিরাইট © 2006-2025 banglanews24.com | একটি ইস্ট-ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের (ইডব্লিউএমজিএল) প্রতিষ্ঠান