শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের চারপাশ ঘুরে এ দৃশ্য দেখা যায়।
সম্রাটের মুক্তির দাবিতে পোস্টার লাগানো হয়েছে শিশুপার্কের গেটজুড়ে।
সরেজমিনে দেখা যায়, শিশুপার্ক গেটের পাশাপাশি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ছবির হাটের গেট, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রের সামনের গেট, রমনা কালি মন্দিরের গেট, তিন নেতার মাজারের গেটের সামনে মেট্রোরেলের সীমানা দেয়ালে সম্রাটের মুক্তির দাবিতে পোস্টার লাগানো হয়েছে।
একইসঙ্গে দোয়েল চত্বর, হাইকোর্টের সামন, জাতীয় প্রেসক্লাবের বিপরীতেও তার মুক্তির দাবিতে পোস্টার লাগানো হয়েছে।
মূলত যেসব রাস্তা দিয়ে আওয়ামী লীগের সম্মেলনে নেতাকর্মীরা প্রবেশ করবেন, সেসব গেটেই পোস্টার লাগানো হয়েছে।
ঢাকার তৃণমূলের সর্বস্তরের যুব সমাজ এবং ঢাকার সর্বস্তরের যুব সমাজ নাম দিয়ে পোস্টারগুলো লাগানো হয়েছে।
ঢাকার তৃণমূলের সর্বস্তরের যুব সমাজের নাম দেওয়া পোস্টারে সম্রাটের পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি রয়েছে। যেখানে লেখা হয়েছে ‘ঢাকার রাজপথে আন্দোলন সংগ্রামে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দুঃসময়ের পরীক্ষিত কর্মী যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি চাই’।
ঢাকার সর্বস্তরের যুব সমাজ নাম দেওয়া পোস্টারেও সম্রাটের পাশাপাশি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ ফজলুল হক মনি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি রয়েছে। এতে লেখা রয়েছে, ‘ঢাকার রাজপথে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার দুঃসময়ের পরীক্ষিত কর্মী যুবলীগের ইসমাইল চৌধুরী সম্রাট ভাইয়ের নিঃশর্ত মুক্তি চাই’।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে শুদ্ধি অভিযান শুরু হয়। যার শুরু থেকেই ঢাকার ক্যাসিনোগুলোর নিয়ন্ত্রক হিসেবে সম্রাটের নাম উঠে আসে। এরপর গত ৫ অক্টোবর তাকে কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৯
ডিএন/টিএ