ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বাহরাইন

‘সরকারের নির্যাতনের মাত্রা সব সীমা ছাড়িয়েছে’

মোসাদ্দেক হোসেন সাইফুল, বাহরাইন করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯০২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৫
‘সরকারের নির্যাতনের মাত্রা সব সীমা ছাড়িয়েছে’

মানামা, বাহরাইন: দেশে এখন ১৯৭২/৭৫ সালের চেয়েও বেশি দুঃশাসন চলছে। বিরোধী নেতাকর্মীদের ওপর সরকারের নির্যাতনের মাত্রা অতীতের সব সীমা অতিক্রমের রেকর্ড করেছে।



বৃহস্পতিবার (২৯ জানুয়ারি) মানামার একটি হোটেলে বাহরাইন বিএনপি আয়োজিত বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০দলীয় জোট নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতার ও নির্যাতনের প্রতিবাদে এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাহরাইন বিএনপির প্রধান পৃষ্টপোষক, বাহরাইনের আহলী ইউনাইটেড ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও বাংলাদেশ স্কুলের সাবেক চেয়ারম্যান সাফকাত আনোয়ার এ মন্তব্য করেন।

বাহরাইন বিএনপির সভাপতি প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর তরফদারের সভাপতিত্বে ও অর্থ সম্পাদক প্রকৌশলী জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন- বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা মো. আবুল বাশার।

আরও বক্তব্য রাখেন- সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. এনামুল হক সরকার, সহ-সভাপতি হারুনুর রশিদ মাস্টার, মো. ছৈয়দুল হক, প্রকৌশলী মো. আজিজ সিকদার, মো. আবদুল গনি, ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক হাজী মো. সিরাজুল ইসলাম, হাবিবুর রহমান চৌধুরী, জাতীয়তাবাদী স্বেচ্চাসেবক দল সভাপতি সেলিম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাহাবুদ্দীন, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) সভাপতি মোফাজ্জেল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক কামাল উদ্দিন মান্নান, জাতীয়তাবাদী তরুণ দল সভাপতি মো. আকতার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক বাচ্চু মিয়া, মানামা মহানগর বিএনপির সভাপতি হাসান মাহমুদ, সাধারণ সম্পাদক  শাহাজালাল শিকদার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলমগীর হোসেন মজুমদার, সাংগঠনিক সম্পাদক আলাউদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সাত্তার, সিনিয়র সহ-সভাপতি সাঈদ, খোরশেদ আলম, তাজুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন ও আঞ্চলিক শাখার বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।

সভাপতির বক্তব্যে প্রকৌশলী মো. জাহাঙ্গীর তরফদার বলেন, গুলি চালিয়ে, হত্যা, গুম করে জনতার আন্দোলন কখনোই দমানো যায় না। বতমান স্বৈরাচারী অবৈধ আওয়ামী লীগ থেকে বেশি অত্যাচারী সরকার আর হতে পারে না। এতো নির্যাতন ও হুমকির পরও কোকোর জানাযায় লাখ লাখ মানুষ উপস্থিত হয়েছেন। সরকারের বিরুদ্ধে শান্তিপ্রিয় জনগণের নীরব প্রতিবাদ এটি।

সবশেষে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর রূহের মাগফেরাত ও দেশ, জাতির কল্যাণ কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মো. ফয়েজ মোল্লা।

বাংলাদেশ সময়: ১৯০৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩০, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

বাহরাইন এর সর্বশেষ