৩৬ বছরের অপেক্ষার অবসান ঘটিয়ে তৃতীয় বারের মতো বিশ্বকাপ জিতেছে মেসির আর্জেন্টিনা। রোববার (১৮ ডিসেম্বর) ফ্রান্সের বিপক্ষে

বাংলাদেশের ফুটবলের উন্নয়নের জন্য সৌদি ফুটবল ফেডারেশনের সঙ্গে এক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। গতকাল (১৮

৩৬ বছরের আক্ষেপ মিটিয়ে বিশ্বকাপের শিরোপা ঘরে তুলেছে আর্জেন্টিনা। গোটা একটা প্রজন্মের স্বপ্নসারথি হয়ে থাকা লিওনেল মেসির হাত ধরেই

বিশ্বকাপ ফাইনালের আগেই লিওনেল মেসি জানিয়ে দিয়েছিলেন এটাই তার শেষ বিশ্বকাপ, অনেকে ভেবেছিলেন হতে পারে শেষ ম্যাচও। যদিও কাপ জিতে মেসি

বাংলাদেশের প্রথম স্পোর্টস চ্যানেল টি স্পোর্টস। দেশের খেলাধুলার পাশাপাশি এই চ্যানেল সার্বক্ষণিকভাবে সম্প্রচার করে চলেছে

লিওনেল মেসি। তিনি নাকি ভিনগ্রহের কেউ! তিনি নাকি আবার বিশাল আকাশের ধ্রুবতারা! তাকে ধরা যায় না, ছোঁয়া যায় না। মাঠে নাকি বল পায়ে তিনি

আগেই জানিয়ে রেখেছেন কাতার বিশ্বকাপই হবে তার শেষ বিশ্বকাপ। সেই বিশ্বকাপের পর্দা নেমেছে কিছুক্ষণ আগে। সেটাও তার হাত দিয়ে। তবে এরপর

সোনালী এই ট্রফির স্বপ্ন দেখেছিলেন তিনিও। কিন্তু শেষ বেলায় এসে তা উঠল লিওনেল মেসির হাতে। নিজেদের পথচলা থমকে যাওয়ার পর নেইমারও হয়তো

অবিশ্বাস্য এক ফাইনাল দেখেছে ফুটবল বিশ্ব! ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপের স্বাদ আবারও পেলো লিওনেল মেসির হাত ধরে। বিশ্বের সেরা এই ফুটবলারের

অবশেষে! আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের পর এই শব্দ কতজন বলেছেন কে জানে। দুঃখ, কাছে গিয়ে না পাওয়ার হতাশা কতবারই তো পেয়েছে তাদের।

ফুটবল ইতিহাসের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর বিশ্বকাপ ফাইনাল শেষে শিরোপা উঁচিয়ে ধরলেন লিওনেল মেসি। তবে আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ডের স্বপ্ন প্রায়

বিশ্বকাপের সবগুলো ফাইনাল হার মেনে গেল ২০২২ আসরের কাছে! এগিয়ে থাকা আর্জেন্টিনার বিপরীতে সমতায় ফিরলো ফ্রান্স। এখানেই থেমে গেলে হতো,

আর্জেন্টিনার স্বপ্ন জয়ের কারিগর। গত আট বিশ্বকাপে যা কেউ করতে পারেননি, তা তিনি করে দেখিয়েছেন। আর্জেন্টিনাকে ভাসিয়েছেন অবিরাম

বিশ্বকাপ জিতল আর্জেন্টিনা। অবশেষে ফুরোলো অপেক্ষা। ৩৬ বছরের অপেক্ষা। টাইব্রেকারে ফ্রান্সকে হারিয়ে ৩(৪)-৩(২) ব্যবধানে হারিয়ে কাতার

অবিশ্বাস্য, অকল্পনীয়, অভাবনীয়! ফাইনাল এমনও হতে পারে? এতো রোমাঞ্চ!  নির্ধারিত ৯০ মিনিটে ২-২ গোলে সমতা থাকার পর খেলা গড়ায় অতিরিক্ত

কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনার রক্ষণ দূর্গে একাই ভীতি ছড়িয়েছ ফ্রান্সের পোস্টার বয় কিলিয়ান এমবাপ্পে। ম্যাচে দুই গোল করে

প্রথমার্ধে খুঁজেও পাওয়া যায়নি তাকে। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতেও সেই একই অবস্থা। অন্যদিকে আর্জেন্টিনা ২-০ গোলে এগিয়ে থেকে ৩৬ বছর পর

দুই গোলে পিছিয়ে থাকা ফ্রান্সকে জাদুকরী পারফরম্যান্সে সমতায় ফেরালেন কিলিয়ান এমবাপ্পে। অধিকাংশ সময় যাকে খুঁজেই পাওয়া যাচ্ছিল না,

রেকর্ডের জন্যই যেন তার জন্ম! ক্লাব ফুটবল হোক বা জাতীয় দল, কোথাও রেকর্ডের কমতি নেই। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কেবলই তার নাম আজ বিশ্বকাপ

ছন্দে থাকা আর্জেন্টিনা ফাইনালেও দেখিয়েছে জাদু। ফ্রান্সকে পাত্তা না দিয়ে শুরু করে ম্যাচ। এরপর পেনাল্টি থেকে গোল করে দলকে এগিয়ে নেন