চট্টগ্রাম প্রতিদিন
বাঙালির অস্তিত্বে রবীন্দ্রনাথ মিশে আছেন: অর্থ প্রতিমন্ত্রী
জব্বারের বলীখেলার সঙ্গে আবেগ জড়িত: মেয়র রেজাউল
মোট ১১১ কেন্দ্রে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৮৩ হাজার ১৭৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির এনামুল হক পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৫৯৮ ভোট। এমএ
চট্টগ্রাম-১ আসনের ১০৪টি কেন্দ্রের মোট ২ লাখ ৭৫ হাজার ৫১৬ ভোটের মধ্যে তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৬৬ ভোট। তার নিকটতম
এ আসনের ৭৯ কেন্দ্রে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৬২ হাজার ৩৫৩ ভোট। মোট ভোটার ছিলেন ২ লাখ ২ হাজার ৬৩৫ জন। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির
সূত্র জানায়, কেন্দ্রওয়ারি ফলাফলের মধ্যে ৮৪টি কেন্দ্রের মধ্যে নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ২ লাখ ৩০ হাজার ৪৭১ ভোট। তার নিকটতম
মোট ৯৬টি কেন্দ্রে তিনি পেয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ১৫৫ জন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এলডিপির মো. নুরুল আলম পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৫ ভোট।
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে পাঁচটা থেকে এমএ আজিজ স্টেডিয়াম সংলগ্ন জিমনেশিয়ামের ‘ফলাফল সংগ্রহ ও ঘোষণা কেন্দ্র’ থেকে
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলানিউজকে তিনি নির্বাচন প্রসঙ্গে এসব কথা বলেন। আমীর খসরু বলেন, জাতি দেখেছে কিভাবে ভোট নেওয়া হয়েছে। এ
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) ভোট দেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের বলেন, আশা করি এ আসনে ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয়ী
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সীতাকুণ্ডের কয়েকটি কেন্দ্রে গিয়ে দেখা গেছে, দুপুর গড়িয়ে বিকেল হলেও ভোটাররা ভোট দিচ্ছেন। শীতলপুর বহুমুখী উচ্চ
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনের মধ্যে নগরের কোতোয়ালী আসনে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হয়েছে। চট্টগ্রাম-১০ আসনের
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন তিনি। বিষয়টি নিশ্চিত করে সৈয়দ মুহাম্মদ
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে। নতুন ভোটারদের মাঝে উৎসাহ-উদ্দীপনা যেমন দেখা গেছে, তেমনি
চট্টগ্রামের ১৬টি আসনের মধ্যে ১৫টি আসনে ব্যালটের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ চললেও তাসমিয়া যে আসনের ভোটার সেই চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী) আসনে এবার
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে লড়িহরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে এসে বাংলানিউজের কাছে তিনি এ অভিযোগ করেন। মো.
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল থেকে চট্টগ্রামের আনোয়ারা, পটিয়া, বোয়ালখালী, রাউজান, হাটহাজারীসহ বিভিন্ন সংসদীয় এলাকার ভোটকেন্দ্র ঘুরে
বৃদ্ধের চোখে বিস্ময় দেখে এগিয়ে এলেন পুলিশের একজন সদস্য। নিজেই পৌঁছে দিলেন বুথের সামনে। ৫ মিনিটের মধ্যে ভোট দিয়ে ফিরলেন তিনি।
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ১১টার দিকে জিরি ইউনিয়নের দক্ষিণ মালিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত আবু
তিনি বলেছেন, সব দলের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু, অবাধ এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জনগণও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে স্বতস্ফূর্তভাবে
রোববার (৩০ ডিসেম্বর) সকাল ৮টায় গহিরা বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ কেন্দ্রে তিনি ভোট দেন। এসময় তার সঙ্গে ছিলেন ছেলে ফারাজ করিম চৌধুরী ও ফারহান
তিনি বলেছেন, বৃহত্তর চট্টগ্রামের প্রতিটি এলাকা জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নযজ্ঞের অংশীদার হয়েছে। মানুষ এর সুফল ভোগ করছে। আমার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন