সিলেট থেকে : অ্যালান ডোনাল্ডের সঙ্গে পাঁচ পেসারের ছবিটা এখনও তরতাজা। সিলেটে প্রথম ওয়ানডের আগেই তোলা সেটি।
কেন থাকবে না সেটিই বরং হতে পারে প্রশ্ন। ঐতিহ্যগতভাবেই বাংলাদেশের স্পিনারদের জন্য খ্যাতি আছে। কিন্তু গত কয়েক বছরে পেসাররা দারুণ করছেন। মাউন্ট মঙ্গুনই টেস্ট জয়, ওয়ানডেতে ধারাবাহিকভাবে ভালো করা অথবা টি-টোয়েন্টিতে সাম্প্রতিক সাফল্য; সবকিছুতেই পেসারদের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ।
সর্বশেষ আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে রানের ব্যবধানে সবচেয়ে বড় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ। এ ম্যাচেও পেসাররা ছিলেন উজ্জ্বল। ১০ উইকেটের ছয়টিই নিয়েছেন তারা। তাদের এমন ধারাবাহিক ভালো পারফরম্যান্স কি স্পিনারদেরও অনুপ্রাণিত করে? এমন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন হেরাথ।
তিনি বলেছেন, ‘আমরা সবাই অনুপ্রাণিত। আমাদের এখন ভালো পেস বোলিং অ্যাটাক আছে। সবমিলিয়ে আমাদের খুব ভালো ব্যাটিং, পেস বোলিং আর স্পিন আছে। এটা বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্যই ভালো। ’
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে স্পিনাররাও খারাপ করেননি। অপেক্ষাকৃত প্রতিকূল কন্ডিশনে ৮ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়েছেন নাসুম আহমেদ। সাকিব আল হাসানও ৪ ওভারে ২৩ রান দিয়ে নেন ১ উইকেট। তাদের নিয়ে গর্বিত বাংলাদেশ দলের স্পিন বোলিং কোচ।
তিনি বলেছেন, ‘নাসুম ভালো বল করে তিন উইকেট নিয়েছে। আমার মনে হয় ছেলেরা কন্ডিশনের সঙ্গে ভালোভাবেই মানিয়ে নিচ্ছে। আমি খুশি ও গর্বিত তারা যেভাবে কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিচ্ছে আর উইকেট পড়তে পারছে। এটাই চ্যালেঞ্জ যখন আপনি কন্ডিশনের সাহায্য পাবেন না। কীভাবে আমরা এমন কন্ডিশনে বোলিং করবো।
বাংলাদেশ সময় : ১৫৩৯ ঘণ্টা, ১৯ মার্চ, ২০২৩
এমএইচবি