ঢাকা: অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলা একঝাঁক তরুণ ক্রিকেটারকে দলে ভিড়িয়েছে প্রথম বিভাগ থেকে প্রিমিয়ারে ওঠা ক্লাব ক্রিকেট কোচিং স্কুল (সিসিএস)। ওপেনার সাইফ হাসান ও অলরাউন্ডার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনকে আগেই ধরে রাখে দলটি।
তারুণ্যনির্ভর দল গড়ার পেছনে কোচ মানিকের যুক্তি, ‘ওরা ম্যাচ খেলার মধ্যে ছিল। একই দলে দীর্ঘ সময় খেলেছে। এ জন্য বোঝাপড়াটা ভালো হবে। যদিও চ্যাম্পিয়নশিপের জন্য যেমন টিম হওয়া দরকার সেটা হয়নি। তবে ওরা ভালো করলে সুপার লিগ খেলার আশা করা যায়। ’
যুব দলের পাঁচ ক্রিকেটার ছাড়াও নাসুম আহমেদ, সালমান হোসেনের মতো তরুণরাও আছে সিসিএসে। তারুণ্যনির্ভর দলটির অধিনায়ক রাজিন সালেহ অবশ্য বেশ অভিজ্ঞ। গতবার পারটেক্সের হয়ে যখন খেলেছেন তখনও দলে ছিল বেশ কয়েকজন নবীন ক্রিকেটার।
সেই অভিজ্ঞতাটা এবার কাজে লাগাতে চান রাজিন সালেহ, ‘এই প্রথম সিসিএসে খেলছি। তবে এর আগে ইয়াং ক্রিকেটারদের নিয়ে অনেক ক্লাবেই খেলেছি। এবারও দলে অনেক ইয়াং প্লেয়ার আছে। মাঠে সবাই মেহনত করলে কোনো সমস্য হবে না। সবার কমিটমেন্ট ঠিক থাকলে ভালো ফলাফলই হবে। ’
রাজিন সালেহ’র মতো অভিজ্ঞ অধিনায়ক পেয়ে খুশি তরুণ ক্রিকেটাররা। পেস অলরাউন্ডার সাইফুদ্দিন বলছিলেন, ‘রাজিন ভাইকে এতদিন দূর থেকে দেখেছি। আজ কাছ থেকে দেখলাম। ওনি অনেক ভালো, অনেক সহযোগিতা পরায়ন। ছোটবেলা থেকেই ইচ্ছা ছিল ওনাদের মতো ক্রিকেটারের অধীনে খেলার। ’
ক্রিকেট কোচিং স্কুল: সাইফ হাসান, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, পিনাক ঘোষ, নাসুম আহমেদ, সাঈদ সরকার, রাজিন সালেহ (অধিনায়ক), অমিত মজুমদার, সালেহ আহমেদ শাওন, মোহাম্মদ সালমান হোসেন লিমন, রাফাতুজ্জমান অভি, আলী আহমেদ মানিক, মেহরাব হোসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৮, ২০১৬
এসকে/এমআরএম