ঢাকা, সোমবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

মিলসের দ্রুত গতির বল ও মাশরাফির ভাবনা

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৫২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ৮, ২০১৬
মিলসের দ্রুত গতির বল ও মাশরাফির ভাবনা ছবি: শোয়েব মিথুন / বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

মিলস যখন বল হাতে আসেন তখন কুমিল্লার ব্যাটিং ইনিংসের ষষ্ঠ ওভার চলছে। ব্যাট হাতে ছিলেন ভিক্টোরিয়ানস ব্যাটসম্যান লিটন দাস। মিলসের বোলিংয়ের শুরু থেকেই তার গতিময় বোলিংয়ের সামনে বারবারই পরাস্ত হচ্ছিলেন লিটন দাস।

মিরপুর থেকে: ‘অবশ্যই মিলস দ্রুত গতির বোলার। একটা ব্যাপার হচ্ছে আমাদের ব্যাটসম্যানেরা এই ধরনের পেস খেলে হয়তো অভ্যস্ত না।

কারণ সাধরণত আমাদের দেশে এই ধরনের পেস বোলার দেখা যায় না। ঘণ্টায় ১৫০ কিমি সব সময়ই কঠিন। যখন ওই পেস থাকবে তখন আপনি যে স্লোয়ারই মারেন তা ইফেক্টিভ হবেই। কারণ সবাই পেসটাই চিন্তা করে। এটা ওর একটা বাড়তি সুবিধা। পাশাপাশি ওর স্লোয়ারটাও ভালো। ’ বলছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা।

মঙ্গলবার (৮ নভেম্বর) ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে চিটাগং ভাইকিংসদের ইংলিশ ফাস্ট বোলার টিমাল মিলসের বোলিং নিয়ে এমন প্রতিক্রিয়া জানান কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস অধিনায়ক।
 
মিলস যখন বল হাতে আসেন তখন কুমিল্লার ব্যাটিং ইনিংসের ষষ্ঠ ওভার চলছে। ব্যাট হাতে ছিলেন ভিক্টোরিয়ানস ব্যাটসম্যান লিটন দাস। মিলসের বোলিংয়ের শুরু থেকেই তার গতিময় বোলিংয়ের সামনে বারবারই পরাস্ত হচ্ছিলেন লিটন দাস। শুধু লিটস দাসই নন, ঘণ্টায় মিলসের প্রায় ১৫০ কিমি গতির বোলিংয়ের সামনে কিছুটা অপ্রস্তুত ছিলেন কুমিল্লার আরেক ব্যাটসম্যান নাজমুল হোসেন শান্তও। তবে  এমন বোলিংয়ের সামনেও শেষ পর্যন্ত শান্তর উইকেটে থাকার বিষয়টিকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখেছেন দলীয় অধিনায়ক মাশরাফি।            

‘তারপরও আমি বলবো শান্ত ওই সময় উইকেটে ছিল এবং সে শেষ পর্যন্ত এটা পেরেছে। এই ধরনের পেস বোলার খেলে ওর একটা ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছে। প্রথমে এতোগুলো উইকেট না হারালে ওকে খেলা আরেকটু সহজ হতো। কারণ ব্যাটসম্যান থাকলে সবসময় জিনিসটা সহজ হয়। ’ যোগ করেন ম্যাশ।

বাংলাদেশ সময়: ২১২০ ঘণ্টা, ৮ নভেম্বর ২০১৬
এইচএল/এমআরপি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।