ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে কোচ বলেন, ‘ছেলেরা এমন একটি জয়ের দাবিদার। তারা কঠোর পরিশ্রম করেছে।
শ্রীলঙ্কান ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় তুচ্ছ কারণেই চাকরি গিয়েছিল হাথুরুসিংহের। শুধু চাকরিই হারাননি, দুই বছরের জন্য নিষিদ্ধও হয়েছিলেন। এরপর অস্ট্রেলিয়া ঘুরে বাংলাদেশে আসার আগে সাবেক এই লঙ্কান অলরাউন্ডার ছিলেন নিজের দেশের জাতীয় দলের ‘ছায়া কোচ’। তার অভিজ্ঞতা যে দারুন কাজে লাগবে সেটা সফর আগেই বোঝা গিয়েছিল।
২০১৪ সালে বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের প্রধান কোচের দায়িত্ব নেন হাথুরুসিংহে। ২০১৪ সালে ব্যর্থতার চক্রে ঘুরপাক খাওয়া বাংলাদেশকে ২০১৫ সালে উপহার দেন স্মরণীয় সব সাফল্য।
সাফল্যের ধারাবাহিকতায় এবার লঙ্কানদের হারানোর পর হাথুরুসিংহে বলেন, ‘ম্যাচের তৃতীয় দিনই লিড নেওয়াটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ছিল। গত বছর থেকে তামিম সব ফরম্যাটেই ভালো করছে। সে একজন সিনিয়র ক্রিকেটার। সে সেটার প্রমাণ দিচ্ছে। আমার ছাত্ররা কখনো কখনো মানসিক দিক দিয়ে বেশ আবেগী হয়ে পড়ে। কিছু কিছু সময় জয়ের কাছাকাছি গিয়ে তারা আবেগ হারিয়ে ফেলে। ক্রিকেটের উচ্চ পর্যায়ে খেলতে গেলে এমনটি হবে। এটা চাপ তৈরি করবেই। আমি তামিমের আউটে রাগ করিনি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, ১৯ মার্চ ২০১৭
এমআরপি