তবে স্বাগতিকদের ব্যাটিংয়ে অন্যতম ভরসার নাম এখনও সেই কুকই। কেননা ১৪০ ম্যাচে ১১ হাজারের বেশি রান ও ৩০টি সেঞ্চুরি নিয়ে তিনিই যে বড় দুটি রেকর্ডের মালিক।
দীর্ঘ দিনের ক্রিকেট ক্যারিয়ারে কুক অসংখ্য খ্যাতিমান বোলারকে মোকাবেলা করেছেন। যাদের মধ্যে ছিলেন গ্লেন ম্যাকগ্রা, শেন ওয়ার্ন, ডেল স্টেইন ও মুত্তিয়া মুরালিধরনের মতো গ্রেটরা। তবে তার কাছে অস্ট্রেলিয়ার সাবেক পেসার স্টুয়ার্ট ক্লার্ক ও দুই পাকিস্তানি মোহাম্মদ আমির ও মোহাম্মদ আসিফকেই সবচেয়ে কঠিন মনে হয়েছে।
আমির ও আসিফের বিপক্ষে ২০১০ সালে ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বাজে সময় কেটেছে কুকের। যেবার ঘরের মাঠে দু’দল চার ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছিল। সেবার সাত ইনিংসে ব্যাট করে ছয়বারই এ দু’জনের শিকার হন তিনি।
ইংল্যান্ড সেবার সিরিজটি ৩-১ এ জিতলেও জাতীয় দলে নিজের জায়গা নিয়ে শঙ্কায় পড়তে হয়েছিল বাঁহাতি ওপেনার কুককে। কেননা সেই ছয় ইনিংসে তিনি মাত্র ৫৭ রান করেছিলেন। তবে ওভালে তৃতীয় টেস্টে একটি সেঞ্চুরি সেবারের মতো বাঁচিয়ে দেয় কুককে।
এদিকে অজি পেসার ক্লার্কের বিপক্ষে ১৪ ইনিংস খেলে পাঁচবারই আউট হয়েছিলেন কুক। এ সময় ৫০ রানের ইনিংস খেলতে পেরেছেন মাত্র একটি।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৮ ঘণ্টা, ০৬ জুলাই, ২০১৭
এমএমএস