২০১৯ বিশ্বকাপের পর ১২টি টেস্ট জাতির মধ্যে শীর্ষ ৯টি টিম (জিম্বাবুয়ে ছাড়াও বাদ পড়েছে নতুন যুক্ত হওয়া আয়ারল্যান্ড ও আফগানিস্তান) নিয়ে দু’বছর ব্যাপী চলবে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ। ২০২১ সালের এপ্রিলে শীর্ষে থাকা দুই দল জুনে ইংল্যান্ডে চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের প্লে-অফ খেলবে।
ওয়ানডে লিগ শুরু হবে ২০২০ সালে। এতে ১৩টি সীমিত ওভারের দেশ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। তিন বছরের লিগে রূপান্তর হওয়ার আগে ২০২৩ ওয়ার্ল্ডকাপ সামনে রেখে এটি দু’বছর ধরে চলবে। দু’টি বিশ্বকাপের মাঝে এটি পরিচালিত হবে। প্রতি চার বছরে পঞ্চাশ ওভারের শ্রেষ্ঠত্বের আসরে কারা কোয়ালিফাই করবে সেটিতেও এই প্রক্রিয়া ব্যবহৃত হবে।
ওয়ানডে লিগ পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি দল পুরো সময়ে আটটি সিরিজ খেলবে। প্রতিটি সিরিজে থাকবে তিনটি করে ম্যাচ। ওয়ানডে সিরিজ দীর্ঘ করার দিন সম্ভবত শেষ।
নতুন কাঠামোতে টেস্ট ও ওয়ানডে দুই ফরমেটেই দ্বিপাক্ষিক সিরিজে পয়েন্ট সিস্টেম যুক্ত হবে। এদিকে, টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের বাইরে পরীক্ষামূলকভাবে দ্বিপাক্ষিক সিরিজে চারদিনের টেস্ট ম্যাচ আয়োজনের অনুমোদন দিয়েছে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪০ ঘণ্টা, ১৩ অক্টোবর, ২০১৭
এমআরএম