লক্ষ্য একটাই, টুর্নামেন্টকে সামনে রেখে সেরা পেস বোলিং ইউনিট তৈরি করা।
প্রশ্ন জাগতে পারে বিশ্বকাপ সেই কবে কিন্তু এখনই তড়িঘড়ির কী কারণ? সহজ উত্তর, বিশ্বকাপটি যে পেস স্বর্গ..দক্ষিণ আফ্রিকায়।
সেই শূন্যতা পূরণেই চাম্পাকার এমন তড়িঘড়ি এবং আশার কথা হলো এই তরুণ পেসারদের ভেতর থেকে আগামীর মাশরাফি, মোস্তাফিজদের খুঁজে পেতে বেশ আত্মবিশ্বাসী এই লঙ্কান পেস বোলিং কোচ। ‘ওরা বয়সে খুবই তরুণ। কিন্তু দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল। খুব বেশি কিছু লাগবে না, কঠোর পরিশ্রম করলেই হবে। ’
শনিবার (৩১ মার্চ) মিরপুর জাতীয় ক্রিকেট একাডেমি মাঠে শিষ্যদের অনুশীলন শেষে তিনি একথা বলেন।
পেস বোলিং কোচ চাম্পাকা রামানায়েকে এর আগেও একবার লাল-সবুজের ক্রিকেটের কোচের দায়িত্ব পালন করেছেন। সময়টা ছিল ২০০৮-২০১০ সাল। এখনকার মতো তখনও একাডেমির কোচের কাজ করেছেন। পেয়েছেন কাজের স্বীকৃতিও। আজকের বাংলাদেশ জাতীয় দলে খেলা দুই পেসার শফিউল ইসলাম ও রুবেল হোসেন তারই নিপুন কোচিংয়ের ফসল।
তাই আর কেউ না জানলেও বিষয়টি তিন বেশ ভালকরেই জানেন, বোলিংয়ের এই বিভাগে বাংলাদেশ কতখানি সম্ভাবনাময়। ‘এদেশে অসংখ্য প্রতিভাবান ক্রিকেটার আছে। এর আগে আমি যখন কোচের দায়িত্বে ছিলাম তখনও এমন ট্যালেন্টেড বেশ কয়েকজন ছিল। তাদের অনেকেই আজ ভাল খেলছে। গেল বিপিএলে দেখেছি তাদের অনেকেই ৫ উইকেট পেয়েছে। এই ধারাবাহিকতা তাদের ধরে রাখতে হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫০ ঘণ্টা, ৩১ মার্চ, ২০১৮
এইচএল/এমএমএস