এই ১৭ ম্যাচে সাকিব সবচেয়ে বেশি নজর কেড়েছেন বোলিংয়ে। যেখানে ৮ ইকোনোমিতে ১৪টি উইকেট তুলে নিয়েছে।
বোলিংয়ে ১৪ ম্যাচে ৮ ইকোনোমিতে সর্বোচ্চ ২৪ উইকেট শিকার করেছেন কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের পেসার টাই। পরের চারটি অবস্থানে রয়েছেন সানরাজার্স হায়দ্রাবাদের রশিদ খান (১৭ ম্যাচে ২১) একই দলের পেসার সিদার্থ কৌল (১৭ ম্যাচে ২১), রয়েল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালুরুর উমেশ যাদব (১৪ ম্যাচে ২০) ও মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের হার্দিক পান্ডিয়া (১৩ ম্যাচে ১৮)।
এদিকে ১৭ ম্যাচ খেললেও সাকিব ব্যাটিংয়ে নেমেছেন ১৩ ম্যাচে। যেখানে ১২১ স্ট্রাইক রেটের কিছুটা বেশি করে তুলেছেন ২৩৯ রান। কোনো হাফসেঞ্চুরি নেই। যদিও তাকে অনেক পরের দিকে ব্যাট করতে হয়েছিল। ব্যাটিং তালিকায় তাই তার অবস্থান হয়েছে ৩২তম।
১৭ ম্যাচে ৮টি হাফসেঞ্চুরির সাহায্যে ৫২.৫০ গড় ও ১৪২.৪৪ স্ট্রাইক রেটে সর্বোচ্চ ৭৩৫ রান করেন হায়দ্রাবাদের নিউজিল্যান্ড দলনেতা উইলিয়ামসন। পরের চারটি পজিশনে রয়েছেন যথাক্রমে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের ঋশব প্যান্ত (১৪ ম্যাচে ৬৮৪), কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের লোকেশ রাহুল (১৪ ম্যাচে ৬৫৯), চেন্নাই সুপার কিংসের আম্বাতি রায়দু (১৬ ম্যাচে ৬০২) ও একই দলের শেন ওয়াটস (১৫ ম্যাচে ৫৫৫)।
বাংলাদেশ সময়: ০০৫০ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৮
এমএমএস