এ প্রসঙ্গে ‘মিস্টার ৩৬০ ডিগ্রি’ খ্যাত এ তারকা বলেন, ‘প্রচুর চাপ ছিল আমার ওপর। মনে হতো সবাই আমার ওপরই নির্ভর করছে।
তিনি আরও বলেন, ‘এটা ঠিক ম্যাচে বড় সেঞ্চুরি করাটা দারুণ। যেখানে সবাই তোমাকে নিয়ে আনন্দ করবে। মাথায় তুলে রাখবে। তবে সত্যি কথা বলতে, এগুলোর অভাব আমি আর অনুভব করি না। অবসর জীবন খুব সুখে কাটাচ্ছি। এ রকমই থাকতে চাই। ’
অবসরের পর পরিবারকেই বেশি সময় দিতে চান ডি ভিলিয়ার্স, ‘ক্রিকেট ছাড়ার পরে অনেক শান্তিতে রয়েছি। জানি এটা বললে ঠিক হতো ‘আমি ক্রিকেটের অভাব টের পাচ্ছি। কিন্তু আপনাদের বলতে চাই, যে ক’জন ক্রিকেটার রয়েছেন, প্রত্যেকেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বাড়তি চাপ অনুভব করে। যারা বলছে করি না, তারা প্রত্যেকে সমর্থকদের বোকা বানাচ্ছে, সঙ্গে নিজেকেও। ’
২০০৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টের মধ্যদিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয়েছিল ডি ভিলিয়ার্সের। যেখানে ১১৪ টেস্টে ৮৭৬৫ রান রয়েছে তার। সেঞ্চুরি করেছেন ২২টি। পরের বছরই একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে ওয়ানডে অভিষেক হয়। ২২৮টি ম্যাচ খেলে ২৫টি সেঞ্চুরিতে করেছেন ৯৫৭৭ রান। দুই ফরম্যাটেই তার গড় পঞ্চাশের ওপর।
২০১৫ সালে ঘরের মাঠে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ওয়ানডে ইতিহাসে দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছিলেন ডি ভিলিয়ার্স। তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার ছুঁতে মাত্র ৩১টি বল মোকাবেলা করতে হয়েছিল এই ডানহাতির।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, ১৬ আগস্ট, ২০১৮
এমএমএস