বলা বাহুল্য দেশের অভ্যন্তরে ব্যঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা প্রাইভেট একাডেমিগুলোকে অনেক মালিকই অনেক সময় ব্যক্তিগত স্বার্থে ব্যবহার করে থাকেন। ক্রিকেটের উন্নয়নে সুদূরপ্রসারী কোন ভাবনা মাথায় না রেখে একাডেমিগুলোকে অর্থ আয়ের বিশেষ উৎস হিসেবে ব্যবহার করে থাকেন।
ক্রিকেট নিয়ে একাডেমি মালিকদের এসব দূরভিসন্ধি আঁচ করতে পেরেই বাংলোদেশ ক্রিকেট বোর্ড পদক্ষেপটি নিয়েছে।
মঙ্গলবার (২১ আগস্ট) বাংলানিউজকে এসব তথ্য দিয়েছেন বিসিবি’র ন্যাশনাল গেমস ডেভেলপমেন্ট ম্যানেজার মোহাম্মদ কাওসার।
‘আমরা বিশ্বাস করি এইসব একাডেমীর মধ্যে কিছু অবশ্যই ক্রিকেটে অবদান রাখছে। দেখা যাচ্ছে অনেক একাডেমীর ভালো সুযোগ সুবিধা রয়েছে। ক্রিকেটার উঠে আসছে সেই সব জায়গা থেকে। তবে কিছু একাডেমী রয়েছে তারা প্রিন্সিপ্যাল মানছে না, সুনির্দিষ্ট ষ্ট্যাণ্ডার্ড মেনে চলছে না। তাদের চুক্তির আওতায় আসতে হলে কিছু নির্দিষ্ট নীতিমালা মেনেই আসতে হবে। আমাদের দেখতে হবে ছেলেমেয়েরা যেন সঠিক ট্রেনিং পায়। ’
‘ভুল ট্রেনিং হলে ভুলভাবে বেড়ে উঠবে। আবার একাডেমীতে সঠিকভাবে অনুশীলনের জন্য যেই অবকাঠামো দরকার, সেটা আছে কিনা দেখতে হবে। আর কোচকে শিক্ষিত হতে হবে, এখানে বাচ্চাদের বয়স, মননের ব্যাপার থাকে। আর অর্থনৈতিক ইস্যুতেও স্বচ্ছতা থাকতে হবে। আমরা এইসব নিয়েই কাজ করছি। ’ যোগ করেন কাওসার।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪০ ঘণ্টা, আগস্ট ২১, ২০১৮
এইচএল/এমএইচএম