রোববার (২৬ আগস্ট) দুপুরে সদর আমলি আদালতের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রোজিনা খানের আদালতে এ মামলা দায়ের করা হয়। আদালত মামলাটি আমলে না নিয়ে বিকেলে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন আদালতের পেশকার আনোয়ার হোসাইন।
মামলার বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম দুলাল বাংলানিউজকে জানান, যৌতুকের দাবিতে মোসাদ্দেক দীর্ঘদিন ধরে তার স্ত্রীকে নির্যাতন করে আসছিলেন। গত ১৫ আগস্ট দুপুরে তিনি ফের ১০ লাখ টাকা যৌতুক না পেয়ে স্ত্রীকে নির্যাতন করে বাড়িতে পাঠিয়ে দেন। আইনজীবী জানান, এরপর ঈদের বন্ধ থাকায় মামলা করতে বিলম্ব হয়।
এদিকে, মামলার বিষয়ে ক্রিকেটার মোসাদ্দেক হোসেন সৈকতের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি সাড়া দেননি।
তবে তার ছোট ভাই মোসাব্বের হোসেন মুন বাংলানিউজকে জানান, ৬ বছর আগে মোসাদ্দেকের সঙ্গে উষার বিয়ে হয়। এরপর বনিবনা না হওয়ায় গত ১৫ আগস্ট ভাই তাকে ডিভোর্স পাঠান। কিন্তু উষা বিয়ের কাবিন নামার চেয়ে অতিরিক্ত অর্থ ভাইয়ের কাছে দাবি করেছিলো। ভাই সেই টাকা না দেওয়ায় মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য ছড়িয়ে এই মামলা দায়ের করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২০১৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২৬, ২০১৮
এমএএএম/জেডএস