তার আগে বৃহস্পতিবার (২০ সেপ্টেম্বর) গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ও শেষ ম্যাচে আফগানদের মোকাবেলা করবে মাশরাফিরা। মানে ফাইনালের আগে আরও চারটি ম্যাচ।
তবে সবাইকে আশ্বস্ত করে তামিম বললেন, দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
‘ওভাবে ভাবার কিছু নেই। ক্রিকেট এমনই একটা খেলা যেখানে কারো জন্য কিছু থেমে থাকে না। আমি ইনজুরির কারণে খেলতে না পারলেও আমার জায়গায় আরেকজন এসে নিজেদের সেরাটা দিয়ে খেলার চেষ্টা করবে। আমার জায়গায় যেই আসুক না কেন বেস্ট অব লাক জানাতে চাই। দলের কথা মাথায় রেখেই তারা পারফরম্যান্স করার চেষ্টা করবে। ’
‘এখানে যদি ইতিবাচক দিক নিয়ে চিন্তা করেন তাহলে জুনিয়রদের এগিয়ে আসার সুযোগ আছে। এখন দু’জন জুনিয়র ওপেন করবে। তাদেরও দায়িত্বের ব্যাপার আছে। আমি বিশ্বাস করি এখান থেকে তারা অনেক কিছু শিখতে পারবে। সামনে যে চারটা-পাঁচটা ম্যাচ আছে সেটা তাদের জন্য সুযোগ নিজের জায়গা পাকা করার জন্য। ’
মঙ্গলবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে চোটগ্রস্থ হাত নিয়ে দেশে ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসব কথা বলেন তামিম।
তামিম ইকবাল ফিরে আসায় টাইগারদের চ্যাম্পিয়ন মিশন কী শেষ হয়ে গেল? সংবাদ মাধ্যমের করা এমন প্রশ্নের জবাবে তামিম জানালেন, ‘আমার মনে হয় না কোনো একজন খেলোয়াড়ের জন্য পুরো দলের পারফরম্যান্স পরিবর্তন হয়ে যাবে। এটা উচিৎও না। আমরা যেভাবে শুরুটা চেয়েছিলাম সেটা পেয়েছি। আশা করি পুরো টুর্নামেন্টেই এভাবেই আমরা খেলবো। আর চ্যাম্পিয়ন হবো কি হবো না অতোদূর না ভেবে সামনে ২০ তারিখে কি হবে, ২১ তারিখে কি হবে সেগুলো নিয়ে যদি চিন্তা করি তাহলেই আমাদের জন্য ভালো। ’
বাংলাদেশ সময়: ২০৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০১৮
এইচএল/এমএইচএম