বৃহস্পতিবার (০৮ আগস্ট) এক বিবৃতিতে এমনটা নিশ্চিত করে সিএ। নিজেদের এই সিদ্ধান্তে আইসিসির নিয়মের বাইরে যাননি তারা সেটিও স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে বিবৃতিতে।
টেস্টারোন হরমোনের পরীক্ষা দিয়ে রাজ্য ও জাতীয় পর্যায়ের নারী ক্রিকেট দলে খেলতে পারবেন এমন ক্রিকেটাররা। বিবৃতিতে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী কেভিন রবার্টস বলেন, ‘আসলে বর্তমান যুগে এই মানুষদের (তৃতীয় লিঙ্গ) বৈষম্য, নিগৃহীত কিংবা দমিয়ে রাখার কোনো অধিকার আমাদের নেই। সত্যি বলতে এটা উচিতও নয়। আজ ইতিবাচক পরিচয়ে আমরা এই মানুষদের অংশগ্রহণ করার সুযোগ নিয়ে আমাদের প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের নজির রাখতে চলেছি। দেখাতে চাইছি আমাদের ক্রিকেটের বিস্তর সংস্কৃতিকে। ’
তৃতীয় লিঙ্গের ক্রিকেটারদের জন্য প্রতিযোগিতামূলক আসরে রাস্তা খুলে যাওয়ার পেছনে মূল দায়িত্ব পালন করেছেন এরিকা জেমস। যিনি নিউ সাউথ ওয়েলসের সাবেক ক্রিকেটার। নিজেদের এমন সুযোগে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগকে।
বলেন, ‘তৃতীয় লিঙ্গের ক্রিকেটাররাও মানুষ এবং তারা অস্ট্রেলিয়ান। একজন মানুষের অধিকার আছে সবরকম খেলাধুলায় অংশ গ্রহণ করার। যাদের সঙ্গে খেললে স্বস্তি আসে আপনার উচিত তাদের সঙ্গেই খেলায় অংশ নেয়া। ’
বাংলাদেশ সময়: ১২০৮ ঘণ্টা, আগস্ট ০৯, ২০১৯
এমকেএম