তিনি বলেছেন, এলাকায় ব্যানার-পোস্টার কেড়ে নেওয়া হচ্ছে। ভয়-ভীতি দেখিয়ে আতঙ্ক তৈরি করা হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে তিনটায় চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এসব অভিযোগ করেন।
জাফরুল ইসলাম বলেন, নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হওয়ার পর থেকে বাঁশখালীতে গণসংযোগ করে আসছি। কিন্তু প্রচারণা শুরুর প্রথম থেকে নেতাকর্মীদের ভয়-ভীতি দেখানো হচ্ছে। এমনকি বাঁশখালীর সরল নজিরা মার্কেট, বাদালিয়া ও খালাছিয়া দোকান এলাকায় লাগানো ব্যানার-পোস্টার ছিঁড়ে ফেলছে সরকার দলীয় নেতাকর্মীরা।
তিনি বলেন, সর্বশেষ বুধবার (১৯ ডিসেম্বর) সরল ইউনিয়নের ২ নম্বর ওয়ার্ডে গণসংযোগকালে ৪০ থেকে ৫০ জনের একটি গ্রুপ এলোপাতাড়ি হামলা করে। এসময় আমিসহ ৮ থেকে ১০ জন আহত হন।
‘এ ঘটনায় জেলার রিটার্নিং কর্মকর্তা ও পুলিশ প্রশাসনকে জানানোর পরও তারা নিরব দর্শকের ভূমিকা পালন করেন। উল্টো আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর মামলা দেওয়া হচ্ছে’ যোগ করেন জাফরুল ইসলাম।
তিনি বলেন, এরপরও নির্বাচনী সুষ্ঠু পরিবেশ বজায় রাখতে নেতাকর্মীদের ৩০ তারিখ পর্যন্ত ধৈর্য ধরতে বলেছি। দেহের শেষ রক্ত দিয়ে হলেও বাঁশখালী মানুষের ভোটাধিকার নিশ্চিত করবো।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৮
জেইউ/টিসি