চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় উপ উপাচার্য (অ্যাকাডেমি) অধ্যাপক বেনু কুমার দে বলেছেন, বঙ্গবন্ধুকে ইতিহাসের পাতা থেকে মুছে ফেলার অপচেষ্টা চালিয়েছে ইতিহাস বিকৃতকারীরা। ইতিহাস বিকৃত করে কোনো সংগঠনের অবস্থান ও সাংগঠনিক অগ্রযাত্রা মজবুত করা যায় না।
রোববার (২৮ মার্চ) স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ‘বঙ্গবন্ধু স্মৃতি ও গবেষণা পরিষদ এবং বঙ্গবন্ধু অ্যাকাডেমি’র উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।
উপ উপাচার্য বলেন, বঙ্গবন্ধুর নামকে ইতিহাসের পাতা থেকে কখনও মুছে ফেলা যাবে না। যারা বঙ্গবন্ধুর নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করছেন এরা অনেকটা বোকার স্বর্গে বসবাস করেন। দেশপ্রেমিক বাঙালিদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইতিহাস ও বর্ণচোরাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে হবে।
বঙ্গবন্ধু অ্যাকাডেমির সাংগঠনিক সম্পাদক আলী আহমদ শাহীন ও আবৃত্তি শিল্পী দিলরুবা খানমের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন গেরিলা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজল আহমদ। প্রধান বক্তা ছিলেন চবি’র প্রাচ্য ও পালি বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জিনবোধি ভিক্ষু, বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রদীপ কুমার দাশ।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন মহানগর শ্রমিকলীগ ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হাবিবুর রহমান, কামাল উদ্দীন চৌধুরী, আলী নেওয়াজ, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মর্জিন আক্তার লুচি, মহানগর যুবলীগ নেতা সুমন দেবনাথ, ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সম্পাদক ইয়াসির আরাফাত, কল্পতরু ভট্টাচার্য, ডা. শেখর চক্রবর্ত্তী, পুলিশ কর্মকর্তা সুজন বড়ুয়া, ডা. সুকুমার সেন, ডা. দুলাল কান্তি চৌধুরী, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা এম এ সালাম, অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম খান, ওসমান গণি, সজল দাশ, সাংস্কৃতিক সংগঠক পথিক চৌধুরী, মাওলানা মাহবুবুর রহমান, মোহাম্মদ হোসেন, সুবর্ণা খান, পারভিন আক্তার চৌধুরী, রক্সি জাহান, আঞ্জুমান আরা, মনীষা আক্তার শিমু, নাসির হোসাইন জীবন, হারুন রশিদ, সোহেল তাজ, আলমগীর চৌধুরী, মো. তিতাস, মনোয়ার আজিজ চৌধুরী, দিলীপ সেনগুপ্ত, রিমন মুহুরী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০১ ঘণ্টা, মার্চ ২৯, ২০২২
এমআর/টিসি