চট্টগ্রাম: বাঁশখালীর ১৪ ইউনিয়নের মধ্যে ১৩টিতে ১৫ জুন অনুষ্ঠিত হবে ইউপি নির্বাচন। চাম্বল ইউনিয়নের নির্বাচন স্থগিত করা হয়েছে।
জানা গেছে, ছয়টি ইউনিয়ন ঝুঁকিপূর্ণ। পাশাপাশি ৪৭টি ভোটকেন্দ্র অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ও ৬৭টি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। ১৩টি ভোটকেন্দ্র আছে ঝুঁকিমুক্ত। উপকূলীয় খানখানাবাদ, বাহারছড়া, কাথরিয়া, সরল, গন্ডামারা ও ছনুয়া ইউনিয়নে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক থাকবে। পুকুরিয়ায় ৩টি, বাহারছড়ায় ১টি, কালীপুরে ১টি, সরলে ২টি, পুঁইছড়িতে ৩টি, শেখেরখীলে ১টি ও ছনুয়ায় ৪টি কেন্দ্র ঝুঁকিমুক্ত।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতিবেদন বলছে, পুকুরিয়ার ১০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ ৫টি, অধিক ঝুঁকিপূর্ণ ২টি। সাধনপুরের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৩টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, খানখানাবাদের ১১টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ৭টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, বাহারছড়ার ১০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, কালীপুরের ৯টি ভোটকেন্দ্রের ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, বৈলছড়ির ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৪টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৫টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, কাথরিয়ার ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, সরলের ১১টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৫টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, শীলকূপের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৮টি ঝুঁকিপূর্ণ, ১টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, গন্ডামারার ১০টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৪টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, পুঁইছড়ির ১২টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৩টি ঝুঁকিপূর্ণ, ৬টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, শেখেরখীলের ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ৬টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ২টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, ছনুয়ার ৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ২টি ঝুঁকিপূর্ণ ও ৩টি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ।
চট্টগ্রাম আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ‘বাঁশখালীতে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে যেসব পদক্ষেপ দরকার সবই নেওয়া হবে। সব বাহিনীর ফোর্স বাড়িয়ে দেওয়া হবে। পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সংখ্যক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটও দায়িত্বে থাকবেন’।
বাংলাদেশ সময়: ১১০০ ঘণ্টা, জুন ১১, ২০২২
এসি/টিসি