ঢাকা, শুক্রবার, ১৭ কার্তিক ১৪৩১, ০১ নভেম্বর ২০২৪, ২৮ রবিউস সানি ১৪৪৬

অর্থনীতি-ব্যবসা

ইডটকোর গ্রুপ সিইও ঢাকায়

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৫৭ ঘণ্টা, জুলাই ২৮, ২০১৫
ইডটকোর গ্রুপ সিইও ঢাকায় সংগৃহীত

ঢাকা: শীর্ষস্থানীয় মোবাইল ফোন টাওয়ার কোম্পানি ইডটকোর গ্রুপ সিইও সুরেশ সিধু দু’দিনের সফরে ঢাকা এসেছেন মঙ্গলবার (২৮ জুলাই)।

সফরকালে তিনি সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীল শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন টাওয়ার ব্যবস্থাপনা ব্যবসার সম্ভাবনা ও সুযোগ সম্পর্কে আলোচনা করবেন বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড।



এছাড়াও বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পদস্থ কর্মকর্তা, ব্যবসায়িক অংশীদার ও বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রক কমিশনের (বিটিআরসি) চেয়ারম্যানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন তিনি।

২০১৪ সালের আগস্ট থেকে ইডটকো গ্রুপের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন সুরেশ।

২০১২ সাল পর্যন্ত সেলকম আজিয়াটা বারহাদের চিফ করপোরেট অ্যান্ড অপারেশন্স অফিসার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সুরেশ। তিনি সেলকম আজিয়াটা বারহাদের নেটওয়ার্ক ও আইটি এবং নীতি নির্ধারণ ও রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স পর্যন্ত প্রযুক্তিভিত্তিক কাজগুলোতে দক্ষতার প্রমাণ রেখেছেন।

ইডটকো বাংলাদেশ লিমিটেড মালয়েশিয়া-ভিত্তিক আজিয়াটা গ্রুপের অংশীদারি প্রতিষ্ঠান, যারা মূলত বিশ্বের পাঁচটি দেশে মোবাইল ফোন ও নেটওয়ার্ক সংশ্লিষ্ট কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

প্রতিষ্ঠানটি ২০১৩ সালের ১ জুন থেকে বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করে।

বাংলাদেশে ইডটকো রবির সঙ্গে অংশীদারির ভিত্তিতে কাজ করছে। রবির বর্তমান ছয় হাজার ৭০০ বিটিএসের মধ্যে প্রায় এক হাজার ৫০০ টি’রও বেশি টাওয়ার পরিচালনার পাশাপাশি অনান্য পরোক্ষ অবকাঠামো সেবাও দিচ্ছে ইডটকো।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, কার্যক্রম শুরুর দুই বছর পর ইডটকো বাংলাদেশ এখন তাদের সাইট ডেলিভারি ও আপটাইম সার্ভিস আরও উন্নত করছে। এছাড়া স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে উচ্চ মান বজায় রাখার জন্য ইডটকো ইতোমধ্যে অবকাঠামোগত সমন্বয় ও আর্ন্তজাতিক মান নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় অবকাঠমোগত নিরীক্ষা পদ্ধতি চালু করেছে।

টেলিযোগাযোগ অবকাঠমো সেবাদানকারী ইডটকো গ্রুপ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় টাওয়ার, এনার্জি, ট্রান্সমিশন এবং পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণসহ সব ধরনের অবকাঠামো সেবা দিয়ে থাকে।  

বর্তমানে ইডটকো গ্রুপের বিস্তৃত নেটওয়ার্ক রয়েছে বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া, শ্রীলংকা, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়ায়। এটি প্রতিনিয়ত প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকা ও ব্যবসায়িক প্রসারে সাশ্রয়ী টেলিযোগাযোগ অবকাঠামো নিশ্চিত করতে অঙ্গীকারবদ্ধ।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৭ ঘণ্টা, জুলাই ২৮, ২০১৫
এমআইএইচ/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।