এ বাজারে প্রতিটি সবজি বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ৩০ টাকা পর্যন্ত বেশি দরে। মাছ বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ১শ’ টাকা বেশি দরে।
কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে। অথচ দুই দিন আগে মরিচ বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা কেজি দরে। টমেটো বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা বেশি দরে। টমেটোর বর্তমান দাম ৪৫ থেকে ৫০ টাকা। শসা বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, যেটি দুইদিন আগে বিক্রি হয়েছে ৩০ টাকা কেজি দরে। বেগুন বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে, যেটি আগে বিক্রি হয়েছে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে। এছাড়া কচুর ছড়া, ঝিঙা, চিচিঙ্গা, কাকরুল, পটল, পেঁপে, গাজর বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামে।
মাছের বাজারও চড়া। প্রতি কেজি চিংড়ি বিক্রি হচ্ছে আকারভেদে ৬শ’ থেকে এক হাজার টাকায়, টেংড়া মাছ ৫শ’ থেকে ৬শ’ টাকায়, পাবদা ৪শ’ থেকে ৫শ’ টাকা, ইলিশ ৫শ’ গ্রাম ওজনের প্রতি পিস ৬শ’ টাকা, ৬শ’ গ্রামের ইলিশ ৭৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মসলার বাজারে দাম বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে দেশি প্রতি পাল্লা (৫ কেজি) ২১০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ১৩০ টাকা, আদা কেজি ১শ’ থেকে ১২০ টাকা, রসুন ৮০ থেকে ৯০ টাকা। মুরগির দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা। এ বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়, লেয়ার ১৯০ টাকা, পাকিস্তানি মুরগি কেজি ৩১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা হাসান আলী বাংলানিউজকে বলেন, এখন বাজারে পণ্য কম আসায় বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। আবার পর্যাপ্ত পণ্য বাজারে আসলে দাম কমে যাবে।
তবে শহিদ নামের এক ক্রেতা অভিযোগ করেন, বাজারে পণ্যের ঘাটতি নেই তবুও চড়া দামে পণ্য বিক্রি করছে ব্যবসায়ীরা। ব্যবসায়ীরা সিন্ডিকেট করে পণ্যের দাম বাড়িয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২২ ঘণ্টা, জুন ৬, ২০১৮
ইএআর/আরআর