শনিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাতে রাজধানীর বিজিএমইএ ভবনে পোশাক শিল্প পরিবার থেকে সরকারের মন্ত্রিসভার সদস্য ও সংসদ সদস্যদের দেওয়া এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ৮০ দশকে ব্যবসা করলে সরকার অর্থ সহযোগিতা দিতো।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেন, দেশের প্রধানমন্ত্রী ব্যবসাবান্ধব। দেশকে উন্নত পর্যায়ে নিতে হলে বেসরকারি খাতের অবদানই বেশি। তিনি এটা অনুধাবন করেই তার মন্ত্রিসভা ব্যবসায়ী নিয়ে সাজিয়েছেন। ব্যবসায়ীদের জন্য এখনই সময় সুযোগটি কাজে লাগানোর। তাদের দাবি-দাওয়া পূরণ করার সময় এসেছে। আসন্ন বাজেটে চমকপ্রদ কিছু থাকবে আশা করছি।
বিজিএমইএ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বলেন, গার্মেন্টস শিল্পের জন্য সরকারের কাছে আগামী দুই বছরের জন্য পাঁচ শতাংশ ক্যাশ ইনসেনটিভ চাই। আমাদের কারখানাগুলোয় নতুন বর্ধিত বেতন কার্যকর ও আন্তর্জাতিক বাজারে ডলারের অবমূল্যায়ন হওয়ায় সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশের তৈরি পোশাক খাত। এ খাতকে টিকিয়ে রাখতে এখন ইনসেনটিভের বিকল্প নেই।
সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী তাজুল ইসলাম, বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আবদুস সালাম মুর্শেদী ও আতিকুল ইসলাম প্রমুখ। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিজিএমইএ’র পরিচালক ও সদস্যরা।
বাংলাদেশ সময়: ০১২২ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০১৮
ইএআর/এমজেএফ