মঙ্গলবার (১২ মার্চ) সকাল থেকে কারখানার বিদ্যুৎ প্লান্টের বয়লারে ত্রুটি দেখা দিলে কারখানার অ্যামোনিয়াসহ সবগুলো প্লান্ট বন্ধের কারণে উৎপাদন বন্ধ হয় যায়।
কারখানার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হাবিবুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, কারখানা বন্ধের পর থেকে স্থানীয় প্রকৌশলীরা মেরামত কাজ শুরু করে দিয়েছে।
বর্তমানে কারখানায় এক লাখ মেট্রিক টন ইউরিয়া সার মজুদ রয়েছে। পর্যাপ্ত পরিমাণে সার মজুদ থাকায় কমান্ড এরিয়া ভুক্ত জেলায় সার সংকটের সম্ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি।
প্রতি বছরের অর্ধেকেরই বেশি সময় গ্যাস সংকটের কারণে আশুগঞ্জ সার কারখানার উৎপাদন বন্ধ থাকে। দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার কারণে কারখানার নানা যন্ত্রাংশ ত্রুটি হয়ে পড়ে। দীর্ঘদিন পর উৎপাদনে আসলেও নানা যান্ত্রিক ত্রুটি কারণে কর্তৃপক্ষকে কারখানা চালু রাখতে হিমশিম খেতে হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২১ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০১৯
জিপি